২১ আগস্ট “মানববর্ম” তৈরি করে নিজেদের জীবনদিয়ে নেতাকর্মীরা রক্ষা করে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে!
বিশ্বের ইতিহাসে অনেক রাজনৈতিক জনপ্রিয় নেতাকে হত্যা করা হয়েছে। এমনকি বঙ্গবন্ধুকে পর্যন্ত হত্যা করেছিল ষড়যন্ত্রকারীরা। কিন্তু বাসস্থানে দায়িত্বরত ব্যক্তিগণ বা কেউ মানববর্ম রচনা করেননি বঙ্গবন্ধুর জীবন রক্ষার্থে। যেমন করেননি রোমান সেনাপতি জুলিয়াস সিজারকে রক্ষার জন্যে তার সমর্থকগণ, প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন কিংবা জন এফ কেনেডীকে রক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রের মানুষজন, মহাত্মা গান্ধীকে রক্ষার জন্য গান্ধীভক্তগণ, রুশ বিপ্লবের নায়ক লিওন ট্রটস্কিকে রক্ষার্থে সৌভিয়েত বিপ্লবীগণ, সলোমান বন্দর নায়েককে রক্ষার্থে শ্রীলঙ্কান তাঁর নেতাকর্মীরা, মার্টিন লুথার কিং-কে রক্ষার্থে কৃষ্ণাঙ্গ আন্দোলনকারীরা, বাদশা ফয়সালকে রক্ষার্থে সেীদি বাদশার সমর্থকগণ, কামাল জুমলাতকে বাঁচাতে লেবাননের দ্রুজ সংগ্রামীরা, আনোয়ার সাদাতের জীবন রক্ষার্থে মিশরের গণতন্ত্রীরা, মিসেস ইন্দিরা গান্ধীকে বাঁচাতে কংগ্রেসের কর্মীবৃন্দ, রানাসিঙ্গে প্রেমাদাসাকে রক্ষার্থে শ্রীলংকার লোকজন, আইজ্যাক রবিনকে বাঁচাতে ইসরায়েলের ইহুদি নাগরিকগণ, রফিক হারিরিকে রক্ষার্থে লেবাননের ইনতেফাদাপন্থীরা কিংবা বেনজির ভুট্টোকে রক্ষার্থে পাকিস্তানের পিপিপি সমর্থকগণ।
বিশ্বে কেবল শেখ হাসিনাকেই রক্ষা করেছিল তার দলীয় নেতাকর্মীরা
২১ আগস্ট “মানববর্ম” তৈরি করে নিজেদের জীবন দিয়ে হলেও!