অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, বিচার ঠেকানো, লবিস্ট নিয়োগের ব্যাপারে তথ্য-প্রমাণগুলো যখন আদালতের কাছে দেওয়া হলো তখন মীর কাসেমের পক্ষ্যের আইনজীবীরা এই তথ্য-প্রমাণগুলো মিথ্যা বলতে পারেন নি। এছাড়া তার যে বিপুল সম্পদ রয়েছে সেটা জব্দ করা যেতে পারে।
অন্যদিকে, আইন, বিচার ও সংসদবিষয়কমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেছেন, মানবতাবিরোধী অপরাধে দ-িতদের সম্পদ বাজেয়াপ্তের বিষয়ে আমাদের চিন্তা-ভাবনা রয়েছে। এ বিষয়ে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের দাবিও রয়েছে। একটি আইনি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই সেটা করতে হবে।’
আইনমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বিচারের বিষয়ে আন্তর্জাতিক মানদ- বজায় রেখে পর্যাপ্তসংখ্যক সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সাজা প্রদান করেছে। সর্বোচ্চ আদালতের চূড়ান্ত রায়ের পর তাদের সাজা কার্যকর হচ্ছে। যুদ্ধাপরাধী হিসেবে দ-প্রাপ্তদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার বিষয়ে দাবি উঠছে। আমরা এসব দাবি পর্যালোচনা করে দেখছি। যুদ্ধাপরাধীদের বিষয়ে আদালতের রায় ও বিদ্যমান আইন আমরা খতিয়ে দেখছি।’