
“ لا، ليس الاغتصاب ”
নারী, এবার উন্মুক্ত হও, সত্য হওয়ার এই তো সুযোগ, এবার তোমরা আরবী পরো; মিথ্যা ওসব পোশাক ছেড়ে বেরিয়ে আসো। বুকে, পিঠে, পয়োধরে— কোমর হতে দুই ইঞ্চি নিচে লিখে নাও— “ لا، ليس الاغتصاب ”
নারী, এবার উন্মুক্ত হও, সত্য হওয়ার এই তো সুযোগ, এবার তোমরা আরবী পরো; মিথ্যা ওসব পোশাক ছেড়ে বেরিয়ে আসো। বুকে, পিঠে, পয়োধরে— কোমর হতে দুই ইঞ্চি নিচে লিখে নাও— “ لا، ليس الاغتصاب ”
“আমার জীবনের সবচেয়ে ইনসিগনিফিকেন্ট ঘটনা হল আমার বিয়ে। সবচেয়ে ক্ষণস্থায়ী, সবচেয়ে ফালতু, ফেক, বাজে, বেহুদা, বোকামো, বুদ্ধুমি, বালের ঘটনা হল আমার বিয়ে। সবচেয়ে অদরকারি, সবচেয়ে শিটি, ফাকিং ঘটনা এই বিয়ে।“ — বলেছেন তসলিমা নাসরিন। বিবাহ, অর্থাৎ বিয়ে সম্পর্কে শ্রীমতী তসলিমার এহেন মন্তব্য পাঠ করে চমকে গেলেন নাকি ! তসলিমার বক্তব্য যদি মেনে নিতে হয়, তাহলে…
“হাজার হাজার মানুষের ভিড়ে বিবস্ত্র নারীর আত্ম চিৎকার শুনে এগিয়ে গিয়েছে ছাত্র ইউনিয়নের তিন নেতা!” ওখানে মাত্র তিনজন মানুষ ছিল তাহলে?! বাকীরা সব? হায়েনা? রাক্ষস? ছাত্রশিবির? ছাত্রদল? ছাত্রলীগ? বাল জনতা? তাহলে এদেশে এখন লক্ষ মানুষের ভিড়ে জনা তিনেকের বেশি মানুষ থাকে না?!!
নারী, আয়। আজ করি কিছু অন্যায়। প্রতিধ্বনীতে হয় না কোনও ক্ষয়। নারী, আয়। ভয় কী? সবইতো থাকে অব্যয়। নারী, মাথায় একটা সাদা ছাতা দিয়ে আয়। নারী, একটা কালো মুখোশ পরে আয়। নারী, সবার অলক্ষ্যে অন্তরীপ হয়ে আয়।
আমি চাই, তোমার হাতের রক্ত গোলাপ ঝরে পড়ুক। আমি চাই, পড়শিরা তোমায় ব্যর্থ জানুক। আম চাই, শুধু তুমি-আমি নয়; সবার জন্য ফুলটা ফুঁটুক। আমি চাই, প্রেমিক নয়; তোমার পাশে যোদ্ধা জুটুক। আমি চাই, তুমিও জীবন যুদ্ধের অস্ত্র ধর। আমি চাই, তুমি ভ্রান্ত ওসব শাস্ত্র ছাড়। সত্যিই আমি চাই তোমাকে, তবে ফুল নয় আর অস্ত্র…
পরিসংখ্যান বলছে, সাহিত্যিক এবং দার্শনিকদের মধ্যে বিষন্নতার সমস্যা বেশি থাকে, এবং যে কারণেই হোক আত্মহত্যার হারও লেখকদের মধ্যে বেশি। এরকম দশজন সাহিত্যিকঃ ১. আর্নেস্ট হেমিংওয়ে (১৮৯৯ – ১৯৬১); ২. ভার্জনিয়া উলফ (১৮৮২ – ১৯৪১); ৩. অ্যানি সেক্সটন (১৯২৮ – ১৯৭৪); ৪. রিআরোসুকে আকুটাগোআ (১৮৯২ – ১৯২৭); ৫. কারিন বোয়ে (১৯৯০ – ১৯৪১); ৬. জন বেরিম্যান…
প্রথম কিস্তি সবাই বিস্মিত হল। বিস্মিত হওয়ার কথাই। আমি স্টার মার্কস পেয়ে পাশ করেছি। সপ্তাহ খানেক বেশ ফুরফুরে মেজাজে কাটালাম। ঐ বয়সে প্রশংসায় বানভাসি হওয়ার মজাই আলাদা। মামবাড়ি থাকতাম, ফলে পরবর্তী পড়াশুনার কথা উঠতেই মামা রা বিভিন্ন মতামত দিলেন। অবশেষে ভর্তি হয়েছিলাম বাগেরহাট সরকারি পি.সি. কলেজে। পি.সি. কলেজ একটি এতিহ্যবাহী কলেজ। এক সময় খুলনা অঞ্চলের…
আমার কোনো দেশ নেই, আমার কোনো জাতি নেই আমার কোনো ধর্ম নেই আমার কোনো ভাষা নেই একরাশ রক্ত গায়ে মেখে— স্বামীর মৃতদেহের পাশে আমি দাঁড়িয়ে রয়েছি আমাকে নয় ,মূঢ়রা – তোমরা নিজেদের অনুকম্পা কর— কৌরব সভায় ধ্রুপদ কন্যা থেকে ইরাণ, ইরাক সিরিয়া, বোকা হারেমের রুদ্ধ, রক্তাক্ত , নারীদের একজন প্রতিনিধি হয়ে তোমরা যারা প্রতিবাদ হীন…