নাম চা বাগান বাজার হলেও এখানে আসলে কোনো চা বাগান নেই— অদূরে আছে রাবার বাগান। তবে এখানে আট দশটি রেস্টুরেন্ট আছে, যেগুলো বিলাসবহুল না হলেও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এবং খাবারের মানের দিক থেকে খুবই ভালো। দূরদূরান্ত থেকেও মানুষ এখানে খেতে আসে। এখানে সব ধরনের মাংস— কবুতর, টার্কি, হাঁস, দেশী মুরগী, খাসি এবং গরুর মাংস পাওয়া যায়, কিছু মাছের আইটেমও থাকে, পাওয়া যায় বিশেষ ধরনের সামুদ্রিক মাছ। কক্সবাজার থেকে যারা রামু ঘুরতে আসে তারা সাধারণত এখানেই খেতে আসে। কক্সবাজারের অনেক নামী দামী হোটেলও তাদের কাছ থেকে অর্ডার করে খাবার নিয়ে যায় বলে জানালেন রাজমহল হোটেলের স্বত্তাধিকারী মোহাম্মদ ওসমান গনি। মা-বাবার দোয়া হোটেলের তরুণ স্বত্তাধিকারী মোহাম্মদ খলিল বলেন, আমরা এখানকার রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ীরা নিজ উদ্যোগে খাবার পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এবং স্বাস্থ্যকর পরিবেশে রান্না এবং পরিবেশন করি। সকল ধরনের খাবার সবসময় ঢেকে রাখা হয় এবং কাস্টমার আসলে সাথে সাথে গরম করে পরিবেশন করা হয়। আমাদের পরিচ্ছন্নতা এবং মানের কারণে রামুর এই চা-বাগান বাজারের রেস্টুরেন্টগুলোতে দূরদূরান্ত থেকে মানুষ খেতে আসে। দিনদিন আমাদের কাস্টমার বাড়ছে।