হে প্রিয়, বিদায়! // দিব্যেন্দু দ্বীপ

follow-upnews
0 0
এক চিলতে অবসর আমার,
কুড়িয়ে পাওয়া গুপ্তধনের চেয়েও দামী,
কত নদী সরোবর,
প্লাবিত হলে আছড়েও পড়ে কিছু তার,
আমি কি তবু নামী?
আমার চাওয়া জানে শুধু অন্তর্যামী।
হারিয়ে যাও,
তাতো নয়,
তুমি তো আসলে কেউই নও!
আমার বিভ্রম!
তবু কি কখনো হয় না এমন?
কোনো একদিন কিছু দুর্লভ ভ্রমণ,
কাঙ্ক্ষিত কয়েকটা দিনযাপন,
কে না চায়—
কিছুটা মূল্য পাক তবু এ জীবন।
সত্যি মরে যাব,
তোমাকে আর দেখব না বলে
তখনও ভীষণ দুঃখ পাব।
আমার যেন দুইটা মাথা!
একটাতে থাকো তুমি,
আরকেটা দিয়ে কোনোমতে
কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছি আমি।
এক হাড়ি পানি ফুটে কাঠ হয়েছে—
কাজকার্ম কেমন চলছে বোঝো!
এমন আমার ভার
আমি একলা ছাড়া বইবে কে আর?
খুব বেশি ক্লান্ত হলে
তুমিও কি এমন কাউকে খোঁজো?
ইচ্ছামৃত্যু্ বরণ করে
আমি কি এখন বলতে পারি
তোমার জন্য
একই ভুল হচ্ছে আমার বারংবার!
তোমার মুখোশ পরা ছবি—
তাও যে আমার কেন এত ভালো লাগলো!
আমি পারি না,
তুমিই আমাকে
তোমার কাছে নিয়ে চলো।
চোখ বুঝলে দুঃস্বপ্নরা আসে,
আমাকে নিঃস্ব করে
সেসব অধিপতিরা
ভীড় করে তোমার পাশে।
ভীষণ ভয় পাই,
তবু তোমাকে চাই।
সুনামির ঢেউ যেমন
ভিসুভিয়াসও ভাসিয়ে নিয়ে যায়।
তোমার আগে
মারা যেতে চাই আমি,
শেষ বাক্যটা যেন তখন
লিখে যেতে পারি,
যেন বলতে পারি তোমায়,
হে প্রিয়, বিদায়।
তোমার ছায়াতে লুকিয়ে
তোমাকে দেখি,
এ বড্ড বেশি ভুল আঁকিবুকি! 
Next Post

নারী আসলে কী চায়? // তনিমা জামান

হুমায়ূন আহমেদ মেহের আফরোজ শাওনকে প্রথম প্রেমের উপহার দিয়েছিলেন দশটা এরোসল! সাথে চিরকূট, সেখানে লেখা— মশার কামড় খেও না, ভালোভাবে পরীক্ষা দাও! শাওন এই উপহার পেয়ে আনন্দিত হয়ে প্রেমে পড়ে গেলো এবং পরীক্ষা দিল! পুরুষ কেমন নারী চায় —এ বিষয় নিয়ে হাজার হাজার বিশ্লেষণ হয়ে গেলেও নারী কেমন পুরুষ চায় […]
তনিমা জামান