সিলেটে কোচিং সেন্টার পরিচালনায় ‘টাইমফ্রেম’ বেঁধে দিয়েছে প্রশাসন। স্কুল-কলেজ চলাকালে অর্থাত্ সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত কোনো কোচিং সেন্টার খোলা থাকলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার মাধ্যমে শাস্তির আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার মো. জামালউদ্দিন আহমদ। তিনি জানান, শনিবার (গতকাল) সকাল থেকে এই ‘টাইমফ্রেম’ চালু হয়েছে। নির্দেশনা অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০১২ সালে কোচিং বাণিজ্য বন্ধে একটি নীতিমালা তৈরি করে। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে সেই নীতিমালা উপেক্ষিত হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের কোচিংবিমুখ ও স্কুলের প্রতি আগ্রহী করে তুলতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওই নির্দেশনা বাস্তবায়নে উদ্যোগ নিয়েছেন সিলেট বিভাগীয় কমিশনার জামালউদ্দিন আহমদ। এ নির্দেশনা বাস্তবায়নে সিলেট বিভাগের শিক্ষা অফিস ও পুলিশ প্রশাসনকে বিষয়টি তদারকির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে কয়েকদিন আগে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সুশাসনের জন্য নাগরিক সুজন সিলেটের সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী জানান, সিলেট বিভাগে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় শত শত কোচিং সেন্টার গজিয়ে উঠেছে। শিক্ষকরা ক্লাসে মনোযোগী না হয়ে কোচিং সেন্টারের দিকে অধিক মনোযোগী হন। ফলে পরীক্ষায় পাস করার আশায় শিক্ষার্থীরা সকালে স্কুলে না গিয়ে শিক্ষকদের নির্দেশিত কিংবা পরিচালিত কোচিং সেন্টারের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। ফলে ক্লাসে শিক্ষা লাভের সুযোগ থেকে তারা বঞ্চিত হচ্ছে। অন্যদিকে বিত্তশালী পরিবারের সন্তানরা একাধিক কোচিং সেন্টারে যেতে পারলেও দরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থীরা পড়ছে বিপাকে। এ অবস্থায় শিক্ষাব্যবস্থাকে বাঁচাতে কোচিং বাণিজ্য বন্ধের বিকল্প নেই।
সিলেটে বিভাগীয় কমিশনার জামালউদ্দিন আহমদ বলেন, সরকারি নীতিমালার ওপর ভিত্তি করে আপাতত কোচিং সেন্টারগুলো স্কুল চলাকালে বন্ধ রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পুলিশ প্রশাসক ও সিলেট বিভাগের সব শিক্ষা অফিসে চিঠি দেওয়া হয়েছে। গতকাল থেকে এ নির্দেশনা কার্যকর হয়েছে। কোনো কোচিং সেন্টার স্কুল চলাকালে খোলা থাকলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. জয়নাল আবেদীন বলেন, সিলেট বিভাগীয় কমিশনার এ উদ্যোগটি গ্রহণ করেছেন। এই উদ্যোগটি বাস্তবায়িত হলে শিক্ষার্থীরা লাভবান হবে। যদি কেউ নির্দেশনা অমান্য করে তাদের বিরুদ্ধে সরকারি আদেশ অমান্য করার অভিযোগে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০১২ সালে কোচিং বাণিজ্য বন্ধে একটি নীতিমালা তৈরি করে। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে সেই নীতিমালা উপেক্ষিত হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের কোচিংবিমুখ ও স্কুলের প্রতি আগ্রহী করে তুলতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওই নির্দেশনা বাস্তবায়নে উদ্যোগ নিয়েছেন সিলেট বিভাগীয় কমিশনার জামালউদ্দিন আহমদ। এ নির্দেশনা বাস্তবায়নে সিলেট বিভাগের শিক্ষা অফিস ও পুলিশ প্রশাসনকে বিষয়টি তদারকির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে কয়েকদিন আগে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সুশাসনের জন্য নাগরিক সুজন সিলেটের সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী জানান, সিলেট বিভাগে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় শত শত কোচিং সেন্টার গজিয়ে উঠেছে। শিক্ষকরা ক্লাসে মনোযোগী না হয়ে কোচিং সেন্টারের দিকে অধিক মনোযোগী হন। ফলে পরীক্ষায় পাস করার আশায় শিক্ষার্থীরা সকালে স্কুলে না গিয়ে শিক্ষকদের নির্দেশিত কিংবা পরিচালিত কোচিং সেন্টারের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। ফলে ক্লাসে শিক্ষা লাভের সুযোগ থেকে তারা বঞ্চিত হচ্ছে। অন্যদিকে বিত্তশালী পরিবারের সন্তানরা একাধিক কোচিং সেন্টারে যেতে পারলেও দরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থীরা পড়ছে বিপাকে। এ অবস্থায় শিক্ষাব্যবস্থাকে বাঁচাতে কোচিং বাণিজ্য বন্ধের বিকল্প নেই।
সিলেটে বিভাগীয় কমিশনার জামালউদ্দিন আহমদ বলেন, সরকারি নীতিমালার ওপর ভিত্তি করে আপাতত কোচিং সেন্টারগুলো স্কুল চলাকালে বন্ধ রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পুলিশ প্রশাসক ও সিলেট বিভাগের সব শিক্ষা অফিসে চিঠি দেওয়া হয়েছে। গতকাল থেকে এ নির্দেশনা কার্যকর হয়েছে। কোনো কোচিং সেন্টার স্কুল চলাকালে খোলা থাকলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. জয়নাল আবেদীন বলেন, সিলেট বিভাগীয় কমিশনার এ উদ্যোগটি গ্রহণ করেছেন। এই উদ্যোগটি বাস্তবায়িত হলে শিক্ষার্থীরা লাভবান হবে। যদি কেউ নির্দেশনা অমান্য করে তাদের বিরুদ্ধে সরকারি আদেশ অমান্য করার অভিযোগে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।