খুলনায় অর্পিত সম্পত্তির পরিমাণ ১০,৯৫২.৬৩ একর, পরিত্যক্ত সম্পত্তির পরিমাণ ৩১.৫৫৮২ একর

follow-upnews
0 0

খুলনায় বর্তমানে অর্পিত সম্পত্তির দাবি অনুযায়ী মোট গেজেটভুক্ত (ক-তালিকার) সম্পত্তির পরিমাণ ১০,৯৫২.৬৩ একর, পরিত্যক্ত সম্পত্তির দাবি অনুযায়ী মোট পরিত্যক্ত সম্পত্তির পরিমাণ ৩১.৫৫৮২ একর, হাট বাজারে মোট জমির পরিমাণ ১০.৫০১৭ একর, এছাড়া ২০ একরের ঊর্ধ্বের জলমহাল সংখ্যা ১৫৬টি ও ২০ একরের নিচে জলমহাল সংখ্যা ২৮৯টি। তবে যেটা জানা যাচ্ছে— বেশিরভাগ অর্পিত সম্পত্তি এবং পরিত্যক্ত সম্পত্তি ব্যক্তিমালিকানায় বেদখলে রয়েছে। খুলনা জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, জনসংখ্যার ক্রমবৃদ্ধির ফলে জমির ওপর চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। দিন দিন কৃষি জমির পরিমাণ কমে যাচ্ছে। এছাড়াও সরকারি খাস জমি, ভিপি জমি, পরিত্যক্ত সম্পত্তি, জলমহাল, হাটবাজার ইত্যাদি অবৈধ দখলে চলে যাচ্ছে। জেলা প্রশাসনের স্বল্প সংখ্যক জনবল দ্বারা এত বিশাল পরিমাণ সরকারি সম্পত্তি সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ, তদারকি ও রাজস্ব আদায় দিন দিন কঠিন হয়ে যাচ্ছে। এছাড়াও সরকারি স্বার্থসংশ্লিষ্ট জমিজমা ব্যক্তি পর্যায়ে রেকর্ডও হয়ে যাচ্ছে। এসব পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য খুলনা সদরসহ, ফুলতলা, দিঘলিয়া, রূপসা, তেরখাদা, ডুমুরিয়া, দাকোপ, বটিয়াঘাটা, পাইকগাছা ও কয়রা উপজেলার অর্পিত সম্পত্তি, পরিত্যক্ত সম্পত্তি, হাটবাজার, খাস জমি ও জলমহালের ছবিসহ বর্তমান অবস্থার হালনাগাদ রেকর্ড সংবলিত তথ্য ভাণ্ডার এখন জেলা প্রশাসনের হাতে রয়েছে।

Next Post

স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্যার জন্য রোগীদের দৃষ্টিভঙ্গিও দায়ী বলে বললেন কোলকাতার একজন নামী চিকিৎসক

কোলকাতায় তার বিভাগে বসে গবেষক ও সাংবাদিক দিব্যেন্দু দ্বীপের সাথে ঘণ্টাখানেক কথা হয় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পিজি হাসপাতালের একজন অধ্যাপক চিকিৎসকের সঙ্গে। বাংলাদেশ থেকে কেন অনেক মানুষ চিকিৎসা নিতে ভারতে যাচ্ছে —এমন প্রশ্নের সূত্র ধরে তিনি জানান যে, বিষয়টি শুধু চিকিৎসার নয়, আত্মতৃষ্টিরও। একইসাথে তিনি বাংলাদেশ এবং কোলকাতার চিকিৎসা ব্যবস্থায় […]
কোলকাতা