পদ্মার পাড়। ছবিটি লঞ্চে মাওয়া পার হবার সময় জুম করে তোলা।
শিশু পাট। ছবিটি ফরিদপুর জেলার কোনো একটি গ্রাম থেকে তোলা।অসহায় বিড়াল শিশু।লজ্জিত এবং কৌতুহলী।মাকে খুঁজতে বেরিয়ে ‘মা’ ‘মা’ করে কাঁদছিল শিশুটি। হঠাৎ ক্যামেরা দেখে বিস্মিত হয়।আচার এবং আমসাত বানিয়ে শুকাতে দেওয়া হয়েছে। বাগেরহাট জেলার রঘুদত্তকাঠী গ্রাম থেকে ছবিটি তোলা।বর্তমান বয়স পঁচাশি বছর। এখনো সব কাজ করেন তিনি। ছবিতে তিনি ডাল রোদ্দুরে দিচ্ছেন।তারা সবাই কর্মজীবী নারী। রাস্তার কাজ করতে আসছেন। সুযোগে একটু অভিযোগও করলেন। অভিযোগ- চল্লিশ দিনের কাজ মাত্র ঊনিশ দিনে শেষ করে দিয়েছে মেস্বার-চেয়ারম্যান।সুপারির খোসা ছাড়ানো হচ্ছে, যা ‘সুপারি ফোড়া’ হিসেবে পরিচিত। তারা দুইজন স্বামী-স্ত্রী। বাড়ি বাড়ি গিয়ে সুপারী ফুলে জীবিকা নির্বাহ করেন। প্রতি মণ সুপারী ফুড়ে পান চারশো টাকা।গান গেয়ে গেয়ে ভিক্ষা করেন বাগেরহাট জেলার বাধাল বাজার এলাকার বয়োবৃদ্ধ এ মহিলা।পদ্মা নদীতে গোসল সারছেন তীরবর্তী বাসিন্দারা।অন্ধ ফকির, ফেরিতে গান গেয়ে ভিক্ষা করছেনচিন্তিত হয়ে ফেরীর জানালার পাশে বসে আছেন তিনিমাওয়া ফেরি থেকে তোলা ছবি।