বাটার ফিস হতে পারে স্বস্তায় ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড এবং খনিজের ভালো উৎস

follow-upnews
0 0

বাটার ফিস (Peprilus triacanthus) মূলত স্ট্রোমাটিডি গোত্রের একটি সামুদ্রিক মাছ। এটি রূপচাঁদা মাছেরই একটি প্রজাতি, বা এটা বলায় যায়— রূপচাদা এবং বাটার ফিস একইগোত্রীয়।পাম্পাস প্রজাতির বাটার ফিসের বেশ কয়েকটি গণ ‘পমফ্রেটস’ নামেও পরিচিত। ভারত সাগর, ইন্দোনেশিয়ার উপকূল এবং প্রশান্ত মহাসাগরের বিস্তির্ণ উপকূলজুড়ে এ মাছটি প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। মাছটির অনেকগুলো প্রজাতি রয়েছে, প্রজাতীভেদে মাছগুলো দেখতে একটু ভিন্ন হয়। পুষ্টির দিক থেকে মাছটি খুবই সমৃদ্ধ। যারা ক্যালসিয়ামের ঘাটতিতে ভুগছেন তাদের জন্য বাটার মাছ একটি উপযুক্ত পছন্দ। এতে প্রোটিন, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, সোডিয়াম, পটাসিয়াম, আয়রন এবং ভিটামিন ডি ইত্যাদি খনিজ রয়েছে। বাটার ফিশ এশিয়ার অনেক অংশে যেমন পাকিস্তান, ফিলিপাইন এবং চীনের একটি উপাদেয় খাবার। বাংলাদেশে মাছটি খাওয়ার প্রচলন খুব বেশি দিনের নয়। এটিকে বাংলাদেশে বাটারফ্লাই ফিস বলা হয়। মাছটি পুষ্টিকর হলেও বাংলাদেশের বাজারগুলোতে এটি এভেইলএবল নয়। তবে উদ্যোগ নিলে এ মাছটি খুবই কম মূল্যে ক্রেতাদের কাছে পৌঁছানো সম্ভব। কেন মাছটিকে বাংলাদেশে বাজারজাত করা হয় না, এটি একটি বড় প্রশ্ন। খুলনার এএস ফিস ট্রেডার্স মাছটি বাজারজাত করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।


বাটারফ্লাই ফিস