প্রেস ক্লাবের সামনে জড়ো হওয়ার জন্য একটি র্যালি বাংলাবাজার থেকেও গিয়েছে। তারাই নিচের শিশুটিকে “মহান মে দিবস” খচিত তাজটি পরিয়ে দিয়েছে। কিন্তু শিশুটি এই দিবস সম্পর্কে এক বিন্দুও জানে না, অধিকার তো অনেক পরের কথা।
শুধু এই প্রতিষ্ঠানটিই নয়, খোলা রয়েছে বাংলাবাজারের বেশিরভাগ প্রকাশনী অফিশ। এখানে আরেকটি বিষয় লক্ষ্যণীয়— ২০১৩ সালে মানব বন্ধন করেছিলো, বিভিন্ন সময়ে আন্দোলন করে বাংলাবাজারের প্রকাশকগণ (বাপুসের অন্তর্ভুক্ত যারা বিশেষ করে, যেহেতু বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশনা ও বিক্রেতা সমিতির সভাপতি উপস্থিত থাকেন তাই ধরে নিতে হবে এটা বাপুসের সবার দাবী) গাইড বই প্রকাশ করার স্বাধীনতা চান। এসব বেশিরভাগ প্রকাশনী চলছে লেখক ও সম্পাদক ছাড়া, বই যে মানহীন সেটি বলার অপেক্ষা রাখে না। সবচে’ বড় কথা— গাইড বই যে সর্বাংশে অপ্রয়োজনীয় ও ক্ষতিকর সেটি তো উন্নত বিশ্বে গবেষণায় প্রমাণিত।
“ব্যবসার নামে এসব কী চলছে? শুধু মে দিবস বলে কথা না, শুধু প্রকাশনী জগতের কথাই যদি বলি তাহলে বলতে হবে সেক্টরটি চলছে অব্যবস্থাপনা, চৌর্যবৃত্তি এবং মারাত্মক শ্রম শোষণ এবং ন্যায়হীনতার মধ্য দিয়ে“ বলছিলেন প্রকাশনীতে কর্মরত কয়েকজন।
তথ্য, ছবি এবং মন্তব্যধর্মী এই প্রতিবেদনের শুরতে আমরা দেখলাম যে, মে দিবসে বাম দলের পৃষ্ঠপোষকতায় একটি র্যালির ছবি, কিন্তু তাদের ভূমিকা আসলে র্যালি পর্যায়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ। মূল জায়গাতে কতটুকু কাজ করতে পারছে তারা? সরকারইবা মালিকদের কতটুকু বাধ্য করতে পারছে?
The day is a government holiday in Bangladesh. It is supposed to be followed strictly here, but this strictness is limited to mainly among the monthly paid workers. The day laborer and day investment self businessman can but work even on this day, because they depend on daily income for […]