♠ মূর্ত থেকে মূর্তি। পৃথিবীতে দৃশ্যমান সকল কিছুই মূর্তি।
♠ সাধু, তোমার ছোট্ট মাথাটাই তো ঢাকেনি ওতে, পাহাড় সমান অপরাধ ঢাকবে কী করে?
♠ হঠাৎ পাওয়া কেবল ফোঁটা নিশ্চিত গোলাপটিকেও বুঝতে চেয়েছি। সযতনে ফেলে এসেছি জুঁই-চাপা-চামেলী, ওগুলো ফুল নয় বলে।
♠ নিজের মাঝে কোনো আমি খুঁজে না পেয়ে, আমিত্বকে বিকশিত না করে অতিকায় একটি সামষ্টিক আমিত্ব (ধর্ম) ধারণ করার নাম বিশ্বাস হতে পারে না। এটি দুষ্টু ছেলের দলের দলবদ্ধভাবে অন্যের গাছের আম পেড়ে খাওয়ার মত বিষয়।
♠ রসোগোল্লার ভাগ দেয় না, ধর্মের ভাগ দেয়ার জন্য ব্যস্ত!
♠ তোমাকে ঘৃণা করি না, কারণ, ঘৃণা করতেও অনেক পরিশ্রম ও সময় নষ্ট হয় বলে।
♠ প্রতিটি অলঙ্করণের বিপরীতে কোথাও না কোথাও ঘটে রক্তক্ষরণ।
♠ জ্যামিতি করতে গিয়ে অঙ্কিত ত্রিভুজ দেখেও কি তুমি চমকে ওঠো?
♠ একদিন তুমি তোমার পূর্বপুরুষদের পুতুল ভেঙ্গেছিলে বলেই অপরাধ ঢাকতে ব্যাঙ্গার্থে ওদের বলো পৌত্তলিক।
♠ মূল মানুষটাকে নয়, আমরা অভিনেতাকে ভালোবাসি বা ঘৃণা করি, বাস্তব জীবনেও তাই।
♠ ভালাবাসা শক্তিশালী হলে ছদ্মনামটাই এক সময় নাম হয়ে যায়।
♠ পরকীয়া যথন প্রেমরূপ পায় তখন তা শুধু একে অপরের স্বামী স্ত্রীকে মেনে নেয় বাধ্য হয়ে, অন্য কেউ হাজির হলে ঠিকই গর্জে ওঠে, কখনোা কখনো নীরবে।
♠ এরা মার্কসকে বানাইছে খেলাফতি, লালনকে বানাইছে মারফতি!
♠ মহাকাশ আমি দেখি তুমি আকাশ ছুঁতে চাও আমাকে পথ চিনিয়ে!