তোমার জন্য একটি কবিতা
দেখতে ইচ্ছে করছে, খুব দেখতে ইচ্ছে করছে, ভীষণ! আমার আকাশ, আমার স্বপ্নের বাড়ী, আমার মাঝ পথের গন্তব্য— তুমি। তোমাকে
দেখতে ইচ্ছে করছে, খুব দেখতে ইচ্ছে করছে, ভীষণ! আমার আকাশ, আমার স্বপ্নের বাড়ী, আমার মাঝ পথের গন্তব্য— তুমি। তোমাকে
বস্তির ছেলে রবীন, বয়স দশ বছর, কিন্তু আচরণে তা বোঝার উপায় নেই— মনে হয় মাত্র চার পাঁচ বছর বয়স। কথা বলে খুব কম, ‘যাব না’, ‘খাব না’— এ ধরনের সামান্য দুএকটা কথা বলে সে। মা ছাড়া একান্ত আপনজন রবীনের আর কেউ নেই। বস্তির অন্য ছেলেমেয়েদের সাথে ওর পড়ে না। পড়বে কী করে? অন্যরা যখন ক্রিকেট…
নারী, আমার কাছে আয়, চল যাই তোরে সঙ্গী করে নতুন কোনো গায়। আমি তোরে নিয়ে যাব অচিনপুরে, দূর সীমানায়। গড়ে নেব নতুন পৃথিবী, তোর কোলে মাথা রেখে কষ্ট লুকাব সেথায়।
বেদনাকে ভালোবেসে বলেছিলাম একদিন আরো কিছুক্ষণ না হয় রইতে কাছে— সেই থেকে বেদনারা রয়ে গেছে আমার উঠোন জুড়ে ডালিম গাছের পাতায় কথা বলা কাকাতুয়া হয়ে— ছাদের কার্নিশ জানালার ঘুলঘুলি বেদনার নীলে সারাদিন নীল হয়ে থাকে— আমার আকাশ ভালোবেসে যেতে যেতে রয়ে গেছে আকাশের ছায়া হয়ে! শাহিদা সুলতানা
আজব দেশ আজব দেশের আজব কথা কাঁঠাল গাছে আমের পাতা। আজব দেশের আজব গান গম ক্ষেতে সোনার ধান। আজব দেশের আজব শখ কাকের নাম সাদা বক। আজব দেশের আজব ছড়া এদেশের নিয়ম খুব কড়া! আজব লোক একটা পা দুইটা মাথা কানে জুতা পায়ে ছাতা। পেটটা তার পিঠের মতো মুখ সেখানে শত শত। মশা খায় মাছি…
বঙ্গবন্ধুর জন্য শোক ওগো বাইয়া বাইয়া পড়ে, তাই ওরা এখন মুজিব কোর্টের আরবীয় ভার্সান বানায়ে পরে! মানুষ এমনই একদিন না একদিন সে নিজের ফাঁদে নিজেই পড়ে। কেমন দেখাচ্ছে? জাতির পথপ্রদর্শক তো! নিশ্চয়ই আমাগোরে শেখাচ্ছে। চশমাটাও দেখছি কালো, ভালো! ভালো! খুবই ভালো! একটা উৎসবের আমেজ, মুচকি হাসি মুখে, নাকি অতি দু:খে? দেশে শতভাগ ওরা কাদের, একটু…
নারী, কী এমন হয়? কবির কাব্য কথায় হয় কি তোমার কোনো ক্ষয়? এত স্বর্গ তোমার লুকিয়ে রেখেছো সযতনে, কেউ কি নাই পৃথিবীতে যে তোমাকে চাইতে পারে অপার্থিব সে ঐকতানে? তোমায় দেখে দেখে অবিরত নেশার ঘোর আমার, মরূভূমিতে এবার উপচে পড়ুক বিন্দুতে প্রস্ফুটিত মহাসিন্ধু তোমার।
একবার মরুদেশ ফৈরাতে ভয়ঙ্কর কিছু রোগ দেখা দেয়। শিশুরা বাড়ছে না, নারীদের ত্বকে এবং চুলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিয়েছে। অনেকে লিভার এবং কিডনি ফেইলিউর হয়ে মারা যেতে থাকে। সে অনেককাল আগের কথা। ৬৮৮ খ্রিস্টাব্দের কথা। ফৈরাতের সরকার তখন বিষয়টি নিয়ে খুবই চিন্তিত। ফৈরাত তখন চলত একটি দ্বিস্তরের সরকার ব্যবস্থা দ্বারা। উচ্চকক্ষে ছিল বিজ্ঞানী, সাহিত্যিক,…