সোহা আলি খানের মন্দিরে প্রার্থনা করা নিয়ে বিতর্ক

follow-upnews
0 0

ফলোআপ নিউজ ডেস্ক

সোহা জানান, তিনি কারো ভৃত্য বা সম্পত্তি নন। ভারত ধর্মনিরপেক্ষ দেশ, এখানে প্রত্যেকের ব্যক্তিগত ধর্মবিশ্বাস ও ইচ্ছা-অনিচ্ছার মর্যাদা দেওয়া হয়। তাই কারও উচিত নয় নিজেদের গোষ্ঠীগত মতামত জোর করে কারো উপর চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা।

মন্দিরে যাওয়া নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচকদের জবাব দিলেন সোহা আলি খান। অমৃতসরের স্বর্ণমন্দির ও গণেশ পূজোয় যাওয়া নিয়ে সমালোচকদের উদ্দেশে সোহার স্পষ্ট জবাব, “ভারত ধর্মনিরপেক্ষ দেশ, মন্দিরে গেলেই আমাকে গালি দেওয়ার অধিকার কারো নেই।”

নিজের আসন্ন ছবি ‘৩১ অক্টোবর’ এর জন্য প্রার্থনা করতে স্বর্ণমন্দির গিয়েছিলেন মনসুর আলি খান পতৌদির কন্যা সোহা আলী খান। মুম্বাইয়ের একটি গণেশ মণ্ডপে তার প্রার্থনারত ছবি তিনি পোস্ট করেন নিজের টুইটার একাউন্টে। এরপরই শুরু হয় তাকে নিয়ে বিতর্ক, মুসলমান সোহা কী করে হিন্দু উৎসবে যান -প্রশ্ন তোলেন গোষ্ঠীতন্ত্রে বিশ্বাসীরা।

জবাবে সোহা স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, তিনি নিজস্ব ভাবনা এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতার পক্ষে। কীভাবে মন্দিরে যাওয়ার জন্যই কেউ তার পারিবারিক পরিচয় হারাতে পারে, তা তার বোধগম্য নয় বলে জনিয়েছেন। সোহা বলেছেন, কারো বিরুদ্ধে কারো এমন কথা বলার অধিকার নেই। তিনি যেভাবেই প্রার্থনা করেন সেটি তার ব্যক্তিগত বিষয়, অভিযোগের সুরে তিনি বলেছেন, নামাজই পড়ুন আর চার্চেই যান- তাতে কার কী?

সোহা জানান, তিনি কারো ভৃত্য বা সম্পত্তি নন। ভারত ধর্মনিরপেক্ষ দেশ, এখানে প্রত্যেকের ব্যক্তিগত ধর্মবিশ্বাস ও ইচ্ছা-অনিচ্ছার মর্যাদা দেওয়া হয়। তাই কারও উচিত নয় নিজেদের গোষ্ঠীগত মতামত জোর করে কারো উপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা।

সূত্র: এবিপি আনন্দ

Next Post

‘বড় পত্রিকার’ দায়বদ্ধতা এত ছোট কেন?

ফলোআপ নিউজ ডেস্ক পার্থক্য বলতে যুগান্তর এক্ষেত্রে প্যারার একটি নাম (যেভাবে স্বপ্ন পূরণ) দিয়েছে। কয়েকটি শব্দ পরিবর্তন করেছে, যেমন, ‘রোজকারের’ জায়গায় ‘প্রতিদিন’ লিখেছে। দু’একটি শব্দ বাদ দিয়েছে। -এরকম। সংবাদের গুরুত্ব বিবেচনায় অন্য কোনো সংবাদ মাধ্যমের বরাতে খবর ছাপা লাগতেই পারে। তাতো নিশ্চয়ই মন্দ কিছু নয়। কিন্তু সংবাদটি নিয়ে সূত্র উল্লেখ […]