আমি পাহাড়ের চূড়ায় চলে এসেছি // মার্টিন লুথার কিং

follow-upnews
0 0

মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র কিং টেনেসির মেমফিসের ম্যাসন টেম্পলে (খ্রিস্ট গির্জা সদরদপ্তর) ৩ এপ্রিল ১৯৬৮ তারিখে যে বক্তৃতা করেন— তার এই শেষ বক্তৃতাটির জনপ্রিয় নাম হচ্ছে “আই হ্যাভ বিন টু দ্যা মাউনটেইনটপ”। এর ঠিক পরের দিন, অর্থাৎ ৪ এপ্রিল আফ্রিকান-আমেরিকান মানবাধিকার কর্মী, রাজনীতিক, আমেরিকায় নাগরিক ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় অহিংস আন্দোলনের প্রবক্তা, প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ নোবেল বিজয়ী  মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রকে গুলি করে হত্যা করা হয়।

বক্তৃতাটির বাংলা ও ইংরেজি রূপঃ 

আমি পাহড়ের চূড়ায় চলে এসেছি

ঠিক আছে, আমি জানি না এখন কী হবে।
সামনে কঠিন দিন আসছে
যেমন আমরা কিছু কঠিন দিন পেয়েছি।
এখন আর কিছু আসে যায় না।
কারণ আমি পাহাড়ের চূড়ায় চলে এসেছি।
এবং আমি কিছু মনে করি না।
অন্য সবার মতো আমিও দীর্ঘজীবন বেঁচে থাকতে চাই।
দীর্ঘায়ু পাবার আশা জায়গা করে আছে।
তবে আমি এখন সে বিষয়ে উদ্বিগ্ন নই।
আমি কেবল ঈশ্বরের ইচ্ছা পালন করতে চাই
এবং তিনি আমাকে পাহাড়ে চূড়ায় উঠতে দিয়েছেন।
এবং আমি সন্ধান করেছি।
এবং আমি প্রতিশ্রুত সে ভূমি দেখেছি।
আমি তোমাদের সাথে সেখানে নাও যেতে পারি
তবে আমি তোমাদের আজ রাতে জানাতে চাই যে 
আমাদের জনগণ প্রতিশ্রুত সে ভূমিতে স্থান পাবে। 
এবং আমি খুশি, আজ রাতে।
আমি কিছু নিয়ে উদ্বিগ্ন নই।
আমি আর কাউকে ভয় পাচ্ছি না।
আমার চোখ প্রভুর প্রতিশ্রুতির মহিমা দেখেছে।
//মার্টিন লুথার কিং.জুনিয়র, ৪ এপ্রিল ১৯৬৮

I’ve Been to the Mountaintop

Well, I don’t know what will happen now.
We’ve got some difficult days ahead.
But it doesn’t matter with me now.
Because I’ve been to the mountaintop.
And I don’t mind.
Like anybody, I would like to live a long life.
Longevity has its place.
But I’m not concerned about that now.
I just want to do God’s will.
And He’s allowed me to go up to the mountain.
And I’ve looked over.
And I’ve seen the promised land.
I may not get there with you.
But I want you to know tonight, that we,
as a people will get to the promised land.
And I’m happy, tonight.
I’m not worried about anything.
I’m not fearing any man.
Mine eyes have seen the glory of the coming of the Lord

// Martin Luther King jr. 4 April 1968

Next Post

জর্জ ফ্লয়েডঃ বর্ণবাদ, সাম্প্রদায়িকতা এবং সম্রাজ্যবাদের মহামারীর কারণেই তার মৃত্যু হয়েছে

পুলিশের হাতে ৮ মিনিট ৪৬ সেকেন্ডের একটি ঠাণ্ডা মাথার খুন যুক্তরাষ্ট্রের কৃষাঙ্গ নাগরিক জর্জ ফ্লয়েড হত্যায় বিক্ষোভে ফেটে পড়েছে পুরো বিশ্ব মিনেসোটা রাজ্যের মিনিয়াপোলিস শহরে পুলিশের নির্যাতনে কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েডের (২৫ মে) মৃত্যু নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে প্রতিবাদের আগুন ছড়িয়ে পড়ার পর সেই ক্ষোভ বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত হয়েছে। লন্ডন, আমস্টারডাম এবং স্টকহোম সহ […]
যুক্তরাষ্ট্র