বিসিএস প্রিলিমিনারি প্রস্তুতি: ভূগোল, পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা

follow-upnews
0 0

পৃথিবী সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর—

❖ পৃথিবীব প্রকৃত পরিধি: ৪০,২২৫ কিঃ মিঃ(প্রায়)
❖ পৃথিবীর ব্যাসার্ধ: ৬৪৩৬ কিঃ মিঃ (প্রায়)
❖ পৃথিবীর ব্যাস: ১২৮৭২ কিঃ মিঃ (প্রায়)
❖ পৃথিবীর আনুমানিক আয়তন: ৫,২০,৩৮,৯০০ বর্গ কিঃমিঃ
❖ পৃথিবীর মোট পরিধি: ৩৬০ ডিগ্রি
❖ গুরুবৃত্ত বা মহাবৃত্ত হল: নিরক্ষরেখাকে।
❖ দ্রাঘিমা রেখা বা মধ্যরেখাগুলোর আকৃতি: অর্ধবৃত্ত।
❖ গ্রিনিচ শহরের উপর দিয়ে যে মধ্যরেখা অতিক্রম করে তাকে মূলরেখা হিসাবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির মাধ্যমে স্থির করা হয়: ১৯৮৪ সালে।
❖ পৃথিবী প্রতি মিনিটে অতিক্রম করে: ১ডিগ্রি।
❖ কোন স্থানের সময় ৩ টা হলে তার ১ ডিগ্রি পূর্বের স্থানে সময় হবে: ৩ টা ৪ মিনিট
❖ কোন স্থানের সময় ৩ টা হলে তার ১ ডিগ্রি পশ্চিমের স্থানে সময় হবে: ২ টা ৫৬ মিনিট
❖ আকাশে সূর্যের অবস্থান হতে যে সময় স্থির করা হয় তাকে বলে: স্থানীয় সময়
❖ বাংলাদেশের প্রায় মধ্যভাগে অবস্থিত কোন দ্রাঘিমা রেখা: ৯০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা
❖ বাংলাদেশের প্রমাণ সময় গণনা করা হয়: ৯০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমার সময় হতে
❖ গ্রিনিচে যখন সময় সোমবার সকাল ৬ টা তখন ১৮০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাতে এবং ১৮০ ডিগ্রি পশ্চিম দ্রাঘিমাতে যথাক্রমে সময়: সোমবার সন্ধ্যা ৬ টা ও রবিবার সন্ধ্যা ৬ টা
❖ আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা কল্পনা করা হয়েছে: প্রশান্ত মহাসাগরের উপরে ১৮০ ডিগ্রি মধ্যরেখা বরাবর।
❖ ঢাকার প্রতিবাদ স্থান: চিলির নিকট প্রশান্ত মহাসাগরে।
❖ নিজ কক্ষপথে পৃথিবীর একবার আবর্তন করতে সময় লাগে: ২৩ ঘণ্টা ৫৬ মিনিট ২৪ সেকেন্ড।
❖ পৃথিবীর নিজ কক্ষপথে আবর্তন গতিকে বলা হয়: আহ্নিক গতি
❖ ঊষা এবং গোধুলির সময় আকাশের আলো ঝাপসা ও নিষ্প্রভ মনে হয় কেন?
উঃ ধূলিকণাময় বায়ুম-লের নি¤œস্তর ঈষৎ কিরণের প্রতিফলনের জন্য।
❖ পৃথিবীর আহ্নিক গতির জন্য সমুদ্র¯্রােত ও বায়ু প্রবাহের দিক কোন দিক বেঁকে যায়?
উঃ উত্তর গোলার্ধে ডানদিকে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বামদিকে।
❖ পৃথিবী নিকটতম স্থানে অবস্থান করে কখন?
উঃ ১ জানুয়ারি।
❖ সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি দুরত্ব হয় কখন?
উঃ ১ জানুয়ারি।
❖ উত্তর গোলার্ধে দিন সবচেযে বড় আর রাত্রি সবচেয়ে ছোট এবং দক্ষিণ গোলার্ধে দিন সবচেয়ে ছোট ও রাত্রি সবচেয়ে বড় হয় কখন?
উঃ ২২ ডিসেম্বর।
❖ পৃথিবীর সর্বত্র দিন রাত্রি সমান হয় কখন?
উঃ ২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর।
❖ দক্ষিণ গোলার্ধে দিন সবচেযে বড় আর রাত্রি সবচেয়ে ছোট এবং উত্তর গোলার্ধে দিন
সবচেয়ে ছোট ও রাত্রি সবচেয়ে বড় হয় কখন?
উঃ ২২ ডিসেম্বর।
❖ পৃথিবীর স্থল ভাগের আয়তন কত?
উঃ ১৪,৮৪,৩৮,০৮০ কিঃ মিঃ।
❖ পৃথিবীর জল ভাগের আয়তন কত?
উঃ ৩৬,১৪,৬২,৮২০ কিঃ মিঃ।
❖ আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা অতিক্রমকারী বিমান বা জাহাজকে কি করতে হয়?
উঃ পূর্বগামি বিমান বা জাহাজকে রেখা অতিক্রমকালে নিজের তারিখ বর্তমান তারিখ থেকে ১ দিন পিছিয়ে তারিখ ধরতে হয়। পশ্চিমগামী বিমান বা জাহাজকে ঐ রেখা অতিক্রমকালে নিজের তারিখের সঙ্গে ১ দিন বাড়িয়ে তারিখ ধরতে হয়।
❖ সৌর বছরের প্রকৃত সময়: ৩৬৫ দিন ৬ ঘণ্টা ৮ মিনিট ৪৮ সেকেন্ড।
❖ সবচেয়ে উচ্চতম মেঘকে বলে: সাইরাস।
❖ পৃথিবীর অ্যালবেডো হচ্ছে: সূর্যকিরণের যে শতকরা ৩৪ ভাগ মহাশূন্যে প্রত্যাবর্তন করে তাকে পৃথিবীর অ্যালবেডো বলে।
❖ বিশ্বের বৃহত্তর হিমবাহ: লাম্বাট, অ্যান্টার্কটিকা।
❖ ক্যানিয়ন বলে: শুষ্ক অঞ্চলে খাড়া গিরিখাদগুলোকে ক্যানিয়ন বলে।
❖ আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা: উত্তর মেরু থেকে দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত লম্বমান একটি কল্পিত রেখা।
❖ আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা অতিক্রম করে পূর্ব দিকে ভ্রমণকারী তারিখ গণনা করা হয়:
এক দিন পিছিয়ে।
❖ আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা অতিক্রম করে পশ্চিম দিকে ভ্রমণকারী তারিখ গণনা করা হয়:
একদিন যোগ করে।
❖ মূল মধ্য রেখা: লন্ডনের উপকণ্ঠে গ্রীনিচ শহরে রাজকীয় জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত মান মন্দিরের উপর দিয়ে যে মধ্য রেখা অতিক্রম করেছে তাই মূল মধ্য রেখা।
❖ পৃথিবীকে দ্রঘিমার দ্বারা ভাগ করা হয়েছে: ২৪টি ভাগে।
❖ পৃথিবীর বয়স ➟ আনুমানিক ৪৫৭ কোটি বছর
❖ গড় ব্যাসার্ধ ➟ ৬,৩৭১.০ কিমি
❖ বিষুবীয় ব্যাসার্ধ্য ➟ ৬,৩৫৬.৮ কিমি
❖ মেরু ব্যাসার্ধ্য ➟ ৬,৩৭৮.১ কিমি
❖ মোট পরিধি ডিগ্রি ➟ ৩৬০ ডিগ্রি।
❖ পরিধি ➟ ২৪,৯০১.৫৫ মাইল (৪০,০৭৫.১৬ কিমি ) ২৫০০০ মাইল
[ পৃথিবীর আকৃতি অভিগোলকের মতো; তবে সম্পূর্ণ গোল নয়। উত্তর ও দক্ষিণে কিঞ্চিৎ চাপা। নিরক্ষীয় অঞ্চলে ব্যাস ৭৯২৬ মাইল। কিন্তু মেরু দেশীয় ব্যাস ৭৯০০ মাইল। সাধারণভাবে ব্যাস ৮০০০ মাইল এবং-এর পরিধি ২৫০০০ মাইল ধরা হয়। ভূপৃষ্ঠের মোট আয়তন ১৯৬,৯০০,০০০ বর্গমাইল।]
❖ পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল ➟ ৫১০,০৭২,০০০ কিমিক্ষ্ম
❖ আয়তন ➟ ১.০৮৩ ২০৭ ৩দ্ধ১০১২ কিমিক্ত
❖ ভর ➟ ৫.৯৭২৩৭দ্ধ১০২৪ কিলোগ্রাম
❖ গড় ঘনত্ব ➟ ৫,৫১৪ কেজি/মিক্ত
❖ পৃথিবী নিকটতম স্থানে অবস্থান করে কখন? ➟ ১ লা- ৩ রা জানুয়ারি। অনুসূর ➟ ১৪৭,০৯৫,০০০ কিমি / ৯১,৪০১,০০০ মাইল
❖ সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি দুরত্ব হয় কখন? ➟ ৪ ঠা জুলাই । অপসূর ➟ ১৫২,১০০,০০০ কিমি / ৯৪ ৫০০ ০০০ মাইল
❖ গড় কক্ষীয় দ্রুতি ➟ ২৯.৭৮ কিমি/সে / (১০৭,২০০ কিমি/ঘ)
❖ বিষুবীয় পৃষ্ঠের অভিকর্ষ ➟ ৯.৭৮০ ১ মি/সেক্ষ্ম
❖ মুক্তি বেগ ➟ ১১.১৮৬ কিমি/সে (≅৩৯,৫০০ কিমি/ঘ)
❖ নাক্ষত্রিক ঘূর্ণনকাল ➟ ০.৯৯৭ ২৬৯ দিন (২৩.৯৩৪ ঘন্টা)
❖ বিষুবীয় অঞ্চলে ঘূর্ণন বেগ ➟ ৪৬৫.১১ মি/সে
❖ অক্ষীয় ঢাল ➟ ২৩.৪৩৯ ২৮১ক্ক
❖ উত্তর মেরুর বিষুবলম্ব ➟ +৯০ক্ক
❖ পৃষ্ঠের তাপমাত্রা ➟ ন্যূন [ -৮৯.২ক্ক সে ] গড় (১৫ক্কসে) ➟ সর্বোচ্চ (৫৬.৭ক্কসে)
❖ পৃষ্ঠের চাপ ➟ ১০১.৩২৫ কিলোপ্যাসকেল
❖ গঠন ➟ ৭৮.০৮% নাইট্রোজেন, ২০.৯৫% অক্সিজেন ,০.৯৩% আর্গন ,০.০৩৯% কার্বন ডাই অক্সাইড
❖ পৃথিবীর স্থল ভাগের আয়তন কত? ➟ ১৪,৮৪,৩৮,০৮০ কিঃ মিঃ।
❖ পৃথিবীর জল ভাগের আয়তন কত? ➟ ৩৬,১৪,৬২,৮২০ কিঃ মিঃ।
❖ পৃথিবীর মোট আয়তনের জলভাগ- ৭০.৯% এবং স্থলভাগ-২৯.১% ।
❖ গুরুবৃত্ত বা মহাবৃত্ত কোন রেখাকে বলে? ➟ নিরক্ষরেখাকে।
❖ দ্রাঘিমা রেখা বা মধ্যরেখাগুলোর আকৃতি কেমন? ➟ অর্ধবৃত্ত।
❖ নিরক্ষরেখা হতে উত্তরে বা দক্ষিণে অবস্থিত কোন বিন্দুর কৌণিক দূরত্ব হলো- অক্ষাংশ ।
❖ মূল মধ্যরেখা হতে পূর্ব বা পশ্চিমে অবস্থিত কোন বিন্দুর কৌণিক দূরত্ব হলো- দ্রাঘিমাংশ ।
❖ গ্রনিচ শহরের ওপর দিয়ে যে মধ্যরেখা অতিক্রম করে তাকে মূলরেখা হিসাবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির মাধ্যমে স্থির করা হয কোন সালে? ➟ ১৯৮৪ সালে।
❖ পৃথিকী প্রতি মিনিটে কত ডিগ্রি অতিক্রম করে? ➟ ১ডিগ্রি।
❖ কোন স্থানের সময় ৩ টা হলে তার ১ পূর্বের স্থানে সময কত হবে? ➟ ৩ টা ৪ মিনিট।
❖ কোন স্থানের সময় ৩ টা হলে তার ১ পশ্চিমের স্থানে সময কত হবে? ➟ ২ টা ৫৬ মিনিট।
❖ আকাশের সূর্যের অবস্থান হতে যে সময় স্থির করা হয় তাকে কি বলে? ➟ স্থানীয় সময়।
❖ বাংলাদেশের প্রায় মধ্যভাগে অবস্থিত কোন দ্রাঘিমা রেখা? ➟ ৯০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমা রেখা।
❖ বাংলাদেশের প্রমান সময় গনণা করা হয় কোন দ্রাঘিমার সময় হতে? ➟ ৯০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমার সময় হতে।
❖ গ্রনিচে যখন সময় সোমবার সকাল ৬ টা তখন ১৮০ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাতে এবং ১৮০ ডিগ্রি পশ্চিম দ্রাঘিমাতে যথাক্রমে সময় কত? ➟ সোববার সন্ধ্যা ৬ টা ও রবিবার সন্ধ্যা ৬ টা।
❖ আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা কল্পনা করা হয়েছে কোথায়? ➟ প্রশান্ত মহাসাগরের ওপরে ১৮০ ডিগ্রি মধ্যরেখা বরাবর।
❖ ঢাকার প্রতিবাদ স্থান কোথায়? ➟ টিলির নিকট প্রশান্ত মহাসাগরে।
❖ নিজ কক্ষপথে পৃথিবীর একবার আবর্তন করতে সময় লাগে কত? ➟ ২৩ ঘন্টা ৫৬ মিনিট ২৪ সেকেন্ড।
❖ পৃথিবীর নিজ কক্ষপথে আবর্তন গতিকে কি বলা হয়? ➟ আহ্নিক গতি
❖ ঊষা এবং গোধুলির সময় আকাশের আলো ঝাপসা ও নিষ্প্রভ মনে হয় কেন? ➟ ধূলিকণাময় বায়ুমন্ডলের নিন্মস্তর ঈষৎ কিরণের প্রতিফলনের জন্য।
❖ পৃথিবীর আহ্নিক গতির জন্য সমুদ্রস্রোত ও বায়ু প্রবাহের দিক কোন দিক বেঁকে যায়? ➟ উত্তর গোলার্ধে ডানদিকে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বামদিকে।
❖ উত্তর গোলার্ধে দিন সবচেযে বড় আর রাত্রি সবচেয়ে ছোট এবং দক্ষিণ গোলার্ধে দিন সবচেয়ে ছোট ও রাত্রি সবচেয়ে বড় হয় কখন? ➟ ২২ শে ডিসেম্বার।
❖ পৃথিবীর সর্বত্র দিন রাত্রি সমান হয কখন? ➟ ২১ শে মার্চ ও ২৩ শে সেপ্টেম্বর।
❖ দক্ষিণ গোলার্ধে দিন সবচেযে বড় আর রাত্রি সবচেয়ে ছোট এবং উত্তর গোলার্ধে দিন সবচেয়ে ছোট ও রাত্রি সবচেয়ে বড় হয় কখন? ➟ ২২ শে ডিসেম্বর।
❖ গড়ে ১ ডিগ্রি অক্ষাংশের কত ভাগে ভাগ করা হয়? প্রত্যেক ভাগের নাম কি? ➟ ৬০ ভাগে। মিনিট।
❖ গড়ে ১ ডিগ্রি অক্ষাংশের রৈখিক দুরত্ব কত? ➟ ৯৫ কিঃ মিঃ।
❖ প্রতি মিনিট অক্ষাংশের গড় রৈখিক দুরত্ব কত? ➟ ১ নট বা ১.১৫ মাইল বা ১.৮৫ কিঃ মি।
❖ আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা অতিক্রমকারী বিমান বা জাহাজকে কি করতে হয়? ➟ পূর্বগামি বিমান বা জাহাজকে রেখা অতিক্রমকালে নিজের তারিখ বর্তমান তারিখ থেকে ১ দিন পিছিযে তারিখ ধরতে হয়। পশ্চিমগামী বিমান বা জাহাজকে ঐ রেখা অতিক্রমকালে নিজের তারিখের সংঙ্গে ১ দিন বাড়িয়ে তারিখ ধরতে হয়।
❖ আহ্নিক গতির বেগ কত? ➟ বিষুবরেখায় ঘন্টায় ১৬১০ কিলোমিটারের ও অধিক, ৬০ডিগ্রি অক্ষাংশে ঞন্টায় প্রায় ১০৯৫ কিঃ মিঃ এবং মেরুদ্বয়ে এই গতি নেই বললেই চলে।
❖ বার্ষিক গতির বেগ কত? ➟ সেকেন্ডে ২৯.৭৬ কিঃমিঃ বা ঘন্টায় ১,০৬,২৬০ কিঃ মিঃ।
❖ সৌর বছরের প্রকৃত সময কত? ➟ ৩৬৫ দিন ৬ ঘন্টা ৮ মিনিট ৪৮ সেকেন্ড।
❖ সবচেয়ে উচ্চতম মেঘকে কি বলে? ➟ সাইরাস।
❖ পৃথিবীর অ্যালবেডো কাকে বলে? ➟ সূর্যকিরণের যে শতকরা ৩৪ ভাগ মহাশূন্যে প্রত্যাবর্তন করে তাকে পৃথিবীর অ্যালবেডো বলে।
❖ কোমা কাকে বলে? ➟ ধুমকেতুর উজ্জ্বল মস্তককে।
❖ বিশ্বের বৃহত্তর হিমাবহ কোনটি? ➟ লম্বাট, অ্যান্টার্কটিকা।
❖ ক্যানিয়ন কাকে বলে? ➟ শুষ্ক অঞ্চলে খাড়া গিরিখাদগুলোকে ক্যানিয়ন বলে।
❖ বায়ুমন্ডলের গভীরতা – ১৬১০ কি.মি. ।
❖ ভূ-ত্বকের গভীরতা প্রায় ১৬ কি.মি. ।
❖ সূর্যের চারপাশে ঘুরে আসতে পৃথিবীব সময় লাগে – ৩৬৫ দিন ৫ ঘন্টা ৪৭ মিনিট ।
❖ সমুদ্র পৃষ্ঠের স্বাভাবিক চাপ- ৭৬০ মি.মি. বা ৭৬ সে.মি ।
❖ আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা কি? ➟ উত্তর মেরূ থেকে দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত লম্বমান একটি কল্পিত রেখা।
❖ আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা অতিক্রম করে পূর্ব দিকে
❖ ভ্রমনকারী তারিখ গণনা করে থাকেন? ➟ এক দিন পিছিয়ে।
❖ আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা অতিক্রম করে পশ্চিম দিকে ভ্রমনকারী তারিখ গণনা করে থাকেন? ➟ একদিন যোগ করে।
❖ মুল মধ্য রেখা কি? ➟ লন্ডনের উপকন্ঠে গ্রীনিচ শহরে রাজকীয় জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত মান মন্দিরের উপর দিযে যে মধ্য রেখা অতিক্রম করেছে তাই মূল মধ্য রেখা।
❖ পৃথিবীকে দ্রঘিমার দ্বারা কয়টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে? ➟ ২৪ টি ভাগে।
❖ ১৮০ ডিগ্রি দ্রাঘিমার উভয় দিকেই সময়ের পার্থাক্য কি? ➟ সমায়ের পার্থক্য সমান।
❖ ১৯৯৬ সালের কোন মাসে এক মাসে দুবার পূর্নিমা হয়? ➟ জুলাই মাসে
❖ পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে চাঁদের কেন্দ্রের গড় দূরত্ব হচ্ছে ৩৮৪,৪০৩ কিলোমিটার (২৩৮,৮৫৭ মাইল)
❖ জন্মের সময় পৃথিবী কেমন ছিল? -উত্তপ্ত গ্যাসপি-
❖ গ্যাসপি- ক্রমে শীতল ঘনীভূত হয়ে যে আস্তরণ সৃষ্টি হয় তা হল- ভূ-ত্বক।
❖ ভূগর্ভের কয়টি স্তর রয়েছে? -তিনটি।
❖ ভূ-ত্বক যেসব উপাদানে গঠিত তার সাধারণ নাম হল- শিলা।
❖ ভূপৃষ্ঠ সর্বদা- পরিবর্তনশীল।
❖ ভূপৃষ্ঠের পরিবর্তন কয় ধরনের হয়ে থাকে? -দুই ধরনের।
❖ পৃথিবীর উপরের স্তরটিকে কী বলে? -অশ্মম-ল।
❖ ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগ থেকে পৃথিবীর অভ্যন্তরে কত কিলোমিটার গভীর পর্যন্ত অশ্মম-ল রয়েছে? -প্রায় ১০০ কিলোমিটার।
❖ অশ্মম-লে কোন উপাদান অধিক পরিমাণে রয়েছে? -সিলিকন ও অ্যালুমিনিয়াম
❖ ভূত্বকের শিলাস্তরকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়? -দুই ভাগে।
❖ ঝওঅখ (সিয়াল) কোন শিলাস্তর? -হালকা শিলাস্তর।
❖ ভারি শিলাস্তর কোনটি? -ঝওগঅ (সিমা)
❖ সিয়াল স্তরে থাকে সাধারণত- -সিলিকা ও অ্যালুমিনিয়াম।
❖ মহাদেশীয় ভূত্বকের স্তরকে কী বলে? -সিয়াল।
❖ সমভূমি, মালভূমি, পাহাড়, পর্বত কোথায় দেখতে পাওয়া যায়? -অশ্মম-লের উপরিভাগে।
❖ গুরুম-লের পুরুত্ব কত কিলোমিটার? -প্রায় ২৮৮৫ কি.মি.
❖ গুরুম-ল মূলত কী শিলা দ্বারা গঠিত? -ব্যাসল্ট।
❖. গুরুম-ল কয় ভাগে বিভক্ত? -দুই ভাগে।
❖ ঊর্ধ্ব গুরুম-লের বিস্তৃতি কত? -৭০০ কি.মি.।
❖ প্রায় ৩,৪৮৬ কিলোমিটার পুরু ম-ল কোনটি? -কেন্দ্র ম-ল।
❖ কেন্দ্র ম-লের প্রধান উপাদান হল- -নিকেল ও লোহা।
❖ কোন খনিজ পদার্থ একটিমাত্র মৌল দ্বারা গঠিত? -হীরা, সোনা, তামা
❖ কোনটি মমসত্ত্ব অজৈব পদার্থ? -খনিজ।
❖ গঠন অনুসারে শিলাকে কয়টি প্রধান শ্রেণিতে বিভক্ত করা হয়? -তিনটি
❖ আগ্নেয় শিলার আরেক নাম কী? -প্রাথমিক শিলা।
❖ স্তর না থাকার কারণে আগ্নেয় শিলাকে বলা হয়- অস্তরীভূত শিলা।
❖ কোন শিলায় জীবাশ্ম নেই? -আগ্নেয় শিলায়।


সৌজন্যে:  Q&C রিসার্স

Next Post

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান: “কারাগারের রোজনামচা” থেকে

    শেখ মুজিবুর রহমান কারাগারের রোজনামচা  [পঞ্চম মুদ্রণ] পৃষ্ঠা-৩৭ দুঃখের বিষয় কয়েদিদের কপালে ভাল ঔষধ কম জোটে। কারণ ভাল ব্যবহারের ডাক্তার যারা–যারা কয়েদিদেরও মানুষ ভাবে, আর রোগী ভেবে চিকিৎসা করে, তারা বেশিদিন জেলখানায় থাকতে পারে না। পৃষ্ঠা-৪৩ দুপুর বেলা দেখা এক মওলানা সাহেবের সঙ্গে, কোরানে হাফেজ, তাঁর বাবাও খুব […]