IELTS কেন এবং কিভাবে করবেন?

follow-upnews
0 0

1

আইএলটিএস,ইংরেজী ভাষা দক্ষতা যাচাইয়ের একটি আন্তর্জাতিক স্বীকৃত সম্পন্ন পরীক্ষার নাম। যারা বিভিন্ন দেশে পড়াশোনা বা কাজ করতে  যেতে চান, প্রত্যেককেই ইংরেজি ভাষার উপর তাদের দক্ষতা প্রমাণ করতে হয়, আর আইএলটিএস হল সে দক্ষতা প্রমাণের ই  পরিক্ষা।
আগে কেবল ইউরোপের দেশ গুলো তে আইএলটিএসের স্কোর দরকার হতো,কিন্তু এখন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে এবং কানাডার বিশ্ববিদ্যালয় গুলোও আইএলটিএসের স্কোর গ্রহণ করে থাকে।
বয়সের বাধ্যবাধকতা অথবা শিক্ষাগত যোগ্যতা  কোনোটাই প্রয়োজন পড়ে না আইএলটিএস পরিক্ষায় অংশ গ্রহণের জন্য। যে কেউই অংশ নিতে পারে এই পরিক্ষায়। বাংলাদেশে আইএলটিএস পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান হচ্ছে ব্রিটিশ কাউন্সিল এবং IDP

5

পরিক্ষা পদ্ধতিঃ

স্নাতক, স্নাতকোত্তর অথবা পিএইচডির শিক্ষার্থীরা একাডেমিক মডিউলে পরিক্ষা দিতে পারবে আর কারিগরি বিভাগে ভর্তির জন্য জেলারেল মডিউলে দিতে হবে।ইমিগ্রেশনে যেতে চাইলেও জেনেরএল মডিউলে পরিক্ষা দিতে  হবে , কোন মডিউলে পরিক্ষা দিবেন তা আগেই জেনে নিতে হবে। আইএলটিএস পরিক্ষা চারটি অংশে হয়- রিডিং,রাইটিং,স্পিকিং এবং লিসেনিং ।

রিডিং:

এখানে বই , জার্নাল , সংবাদপত্র এবং ম্যাগাজিন থেকে কিছু অংশ তুলে দেওয়া হয় ।এখান থেকে পড়ে উত্তর দিতে হয়। সঠিক উত্তর,সংক্ষিপ্ত উত্তর, বাক্য পুরণ ইত্যাদি উত্তর দিতে হয়। এক ঘন্টায় তিনটি বিভাগে ৪০ টির মতো উত্তর দিতে হবে পরীক্ষার্থীদের ।

রাইটিং:

এখানে এক ঘন্টায় দুইটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। প্রথম প্রশ্নে সাধারনত কোনো চার্ট  বা ডায়াগ্রাম থাকে , দ্বিতীয় প্রশ্নে  কোনো বিষয়ের উপর মত বা যুক্তি উপস্থাপন করতে বলা হয় । প্রথম প্রশ্নের উত্তর ১৫০ শব্দে লিখতে হয়,দ্বিতীয়টি একটু বেশি নম্বর থাকে,২৫০ শব্দে লিখতে হয় ।এর চেয়ে কম লিখা উচিত নয়।

স্পিকিংঃ

এখানে মোটামুটি ১১ থেকে ১৫ মিনিটে তিনটি বিভাগে পরিক্ষা দিতে হয় । প্রথম বিভাগে কিছু সাধারণ প্রশ্ন  করা হয়,এই যেমনঃ পরিবার, বন্ধু,কাজ ইত্যাদি। দ্বিতীয় বিভাগে একটি  নির্দিষ্ট  বিষয়ে  দুই মিনিট কথা বলতে হয়। এর আগে অবশ্য প্রস্তুতির জন্য এক মিনিট দেওয়া হয়।তৃতীয়   বিভাগে থাকে নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর  শিক্ষার্থীদের সাথে চার পাঁচ মিনিটের কথোপকথন ।

লিসেনিং:

এ অংশে সিডি  থেকে শুনে প্রশ্নের উত্তর করতে হয়। পরিক্ষার সময় যে কোনো বিষয়ে বক্তৃতা , কথোপকথন  বা অন্য কোনো বিষয়ে অডিও সিডি শোনানো হয়। এখান থেকে শুনে উত্তরপত্রে প্রশ্নের উত্তর লিখতে হয়। পরিক্ষা হয় ৩০ মিনিটে। শেষে ১০ মিনিট সময় দেওয়া  হয় সব উত্তর প্রশ্নপত্র থেকে উত্তর পত্রে লেখার জন্য। একটি প্রশ্ন এক বার ই শোনানো হয়। এখানে সংক্ষিপ্ত উত্তর, সঠিক উত্তর বেছে নেয়া এসব প্রশ্ন থাকে  ।

4

স্কোরিং:

১-৯ এর স্কেলে স্কোরিং করা হয়ে থাকে। চারটি অংশে আলাদা করে ব্যান্ড স্কোর করা হয় আবার চারটি অংশের গড় করে সম্পূর্ণ একটি স্কোর ও দেওয়া হয়।আপনার প্রয়োজনীয় স্কোর করতে পারলেই এ পরিক্ষার উদ্দেশ্য সফল হবে, এখানে পাস বা ফেইলের কোন ব্যাপার নেই। ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ৬.৫ থেকে ৭.৫ স্কোর থাকতে হয়। কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যান্ড স্কোর পৃথকভাবে ভালো করতে হয়। সম্পূর্ণ স্কোর ভালো হলেও একটিতে স্কোর কম হলে ভর্তির সুযোগ নাও পেতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে প্রয়োজনীয় ন্যূনতম স্কোর সম্বন্ধে আগেই অবগত  থাকা প্রয়োজন।

6

প্রস্তুতি পর্বঃ

কোচিং এর প্রয়োজনীয়তাঃ

আপনার ইংরেজিতে যদি বেসিক ভালো হয় তাহলে নিজে নিজে প্র্যক্টিস করেই ৭-৭.৫ অনায়াসে পেয়ে যেতে পারেন। তবে নিজেকে ঝালিয়ে নিতে ব্রিটিশ কাউন্সিলে কোচিং করতে পারেন। অথবা বিভিন্ন কোচিং এ Mock Test দিতে  পারেন। কোচিং এর ধরন অনুযায়ি আপনার খরচ পরবে ৫০০-১২০০ টাকা।যাদের বেসিক ভালো লোয়ার কোচিং এ ভর্তি হলে তাদের লাভের চেয়ে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি  ।

তবে ইংরেজি তে বেসিক ভালো না হলে হাজারটা কোচিং করেও আপনার লাভ হবে না। সেজন্য আপনাকে ইংরেজির  ভিত তা পাকাপোক্ত করতে হবে। এর জন্য যা যা করতে  পারেন-

১। SSC এবং HSC  এর গ্রামার গুলো সম্পূর্ণ ভাবে আয়ত্ত করুন। কোন টপিক বাদ দিলে  চলবে না।

২। রিডিং ভালো করার জন্য বেশি বেশী ইংরেজি পরুন। যতো বেশি ইংরেজি পরবেন ততোই ভালো। বেশি বেশি ইংরেজি বই পরুন। পরার সময় ডিকশেনারি নিয়ে বসবেন না। যদি কঠিন মনে হয় অথবা  অর্থ  বুঝতে না পারেন তবুও মাথা ঘামাবেন না। মন দিয়ে পুরো লাইন বা প্যারাটি পরে যান। পড়া শেষ হলে দেখবেন এমনি অর্থ বুঝে গেছেন। যতো বেশি বই পড়বেন ততোই ভালো।

৩।রেডিও টেলিভিশনে  ইংরেজি গান ,  প্রোগ্রাম ইত্যাদি দেখুন এবং শুনুন। ইংরেজি মুভি দেখুন বেশি বেশি। প্রয়োজনে সাব টাইটেল দিয়ে দেখুন।  আস্তে আস্তে সাব টাইটেল ছাড়াই দেখুন। বুঝার চেস্টা করুন।

৪।নিজে নিজেই ইংরেজিতে কথার বলুন,বাসার সবার সাথে ইংরেজি কথা বলুন। প্রথমে সবাই হাসা হাসি করবে। পাত্তা দেওয়ার দরকার নেই। বলতে থাকুন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিদেশী বন্ধুদের সাথে বেশি বেশি চ্যাট করুন।

৫।রাইটিং এ খুব বেশি সমস্যা হলে কিছু ভালো প্রতিষ্ঠানে শর্টকাট কোর্স করে নিতে পারেন। এক্ষেত্রে ঢাবির ইংরেজি বিভাগে কোর্স করতে পারেন ।

3

প্রস্তুতির আগে যা যা জানা প্রয়োজনঃ

আইএলটিএস দেওয়ার আগে জেনে নিন পরিক্ষার ফরম্যাট, কত মার্কস পেতে হবে ,কতো পেলে কতো ব্যান্ড হবে। সাধারনত প্রতিটি বিভাগে ৪০ এ ৩0 এর উপরে পেলে ৭ ব্যান্ড আসবে। সেক্ষেত্রে জেনে নিন আপনাকে কতো ব্যান্ড স্কোর করতে হবে। টার্গেট ঠিক করে সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিতে থাকুন।

আইএলটিএস,ইংরেজী ভাষা দক্ষতা যাচাইয়ের একটি আন্তর্জাতিক স্বীকৃত সম্পন্ন পরীক্ষার নাম। যারা বিভিন্ন দেশে পড়াশোনা বা কাজ করতে  যেতে চান, প্রত্যেককেই ইংরেজি ভাষার উপর তাদের দক্ষতা প্রমাণ করতে হয়, আর আইএলটিএস হল সে দক্ষতা প্রমাণের ই  পরিক্ষা।
আগে কেবল ইউরোপের দেশ গুলো তে আইএলটিএসের স্কোর দরকার হতো,কিন্তু এখন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে এবং কানাডার বিশ্ববিদ্যালয় গুলোও আইএলটিএসের স্কোর গ্রহণ করে থাকে।
বয়সের বাধ্যবাধকতা অথবা শিক্ষাগত যোগ্যতা  কোনোটাই প্রয়োজন পড়ে না আইএলটিএস পরিক্ষায় অংশ গ্রহণের জন্য। যে কেউই অংশ নিতে পারে এই পরিক্ষায়। বাংলাদেশে আইএলটিএস পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান হচ্ছে ব্রিটিশ কাউন্সিল এবং IDP

পরিক্ষা পদ্ধতিঃ

স্নাতক, স্নাতকোত্তর অথবা পিএইচডির শিক্ষার্থীরা একাডেমিক মডিউলে পরিক্ষা দিতে পারবে আর কারিগরি বিভাগে ভর্তির জন্য জেলারেল মডিউলে দিতে হবে।ইমিগ্রেশনে যেতে চাইলেও জেনেরএল মডিউলে পরিক্ষা দিতে  হবে , কোন মডিউলে পরিক্ষা দিবেন তা আগেই জেনে নিতে হবে। আইএলটিএস পরিক্ষা চারটি অংশে হয়- রিডিং,রাইটিং,স্পিকিং এবং লিসেনিং ।

রিডিং:

এখানে বই , জার্নাল , সংবাদপত্র এবং ম্যাগাজিন থেকে কিছু অংশ তুলে দেওয়া হয় ।এখান থেকে পড়ে উত্তর দিতে হয়। সঠিক উত্তর,সংক্ষিপ্ত উত্তর, বাক্য পুরণ ইত্যাদি উত্তর দিতে হয়। এক ঘন্টায় তিনটি বিভাগে ৪০ টির মতো উত্তর দিতে হবে পরীক্ষার্থীদের ।

রাইটিং:

এখানে এক ঘন্টায় দুইটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। প্রথম প্রশ্নে সাধারনত কোনো চার্ট  বা ডায়াগ্রাম থাকে , দ্বিতীয় প্রশ্নে  কোনো বিষয়ের উপর মত বা যুক্তি উপস্থাপন করতে বলা হয় । প্রথম প্রশ্নের উত্তর ১৫০ শব্দে লিখতে হয়,দ্বিতীয়টি একটু বেশি নম্বর থাকে,২৫০ শব্দে লিখতে হয় ।এর চেয়ে কম লিখা উচিত নয়।

স্পিকিং:

এখানে মোটামুটি ১১ থেকে ১৫ মিনিটে তিনটি বিভাগে পরিক্ষা দিতে হয় । প্রথম বিভাগে কিছু সাধারণ প্রশ্ন  করা হয়,এই যেমনঃ পরিবার, বন্ধু,কাজ ইত্যাদি। দ্বিতীয় বিভাগে একটি  নির্দিষ্ট  বিষয়ে  দুই মিনিট কথা বলতে হয়। এর আগে অবশ্য প্রস্তুতির জন্য এক মিনিট দেওয়া হয়।তৃতীয়   বিভাগে থাকে নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর  শিক্ষার্থীদের সাথে চার পাঁচ মিনিটের কথোপকথন ।

লিসেনিং:

এ অংশে সিডি  থেকে শুনে প্রশ্নের উত্তর করতে হয়। পরিক্ষার সময় যে কোনো বিষয়ে বক্তৃতা , কথোপকথন  বা অন্য কোনো বিষয়ে অডিও সিডি শোনানো হয়। এখান থেকে শুনে উত্তরপত্রে প্রশ্নের উত্তর লিখতে হয়। পরিক্ষা হয় ৩০ মিনিটে। শেষে ১০ মিনিট সময় দেওয়া  হয় সব উত্তর প্রশ্নপত্র থেকে উত্তর পত্রে লেখার জন্য। একটি প্রশ্ন এক বার ই শোনানো হয়। এখানে সংক্ষিপ্ত উত্তর, সঠিক উত্তর বেছে নেয়া এসব প্রশ্ন থাকে  ।

স্কোরিং:

১-৯ এর স্কেলে স্কোরিং করা হয়ে থাকে। চারটি অংশে আলাদা করে ব্যান্ড স্কোর করা হয় আবার চারটি অংশের গড় করে সম্পূর্ণ একটি স্কোর ও দেওয়া হয়।আপনার প্রয়োজনীয় স্কোর করতে পারলেই এ পরিক্ষার উদ্দেশ্য সফল হবে, এখানে পাস বা ফেইলের কোন ব্যাপার নেই। ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ৬.৫ থেকে ৭.৫ স্কোর থাকতে হয়। কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যান্ড স্কোর পৃথকভাবে ভালো করতে হয়। সম্পূর্ণ স্কোর ভালো হলেও একটিতে স্কোর কম হলে ভর্তির সুযোগ নাও পেতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে প্রয়োজনীয় ন্যূনতম স্কোর সম্বন্ধে আগেই অবগত  থাকা প্রয়োজন।

প্রস্তুতি পর্বঃ

কোচিং এর প্রয়োজনীয়তাঃ

আপনার ইংরেজিতে যদি বেসিক ভালো হয় তাহলে নিজে নিজে প্র্যক্টিস করেই ৭-৭.৫ অনায়াসে পেয়ে যেতে পারেন। তবে নিজেকে ঝালিয়ে নিতে ব্রিটিশ কাউন্সিলে কোচিং করতে পারেন। অথবা বিভিন্ন কোচিং এ Mock Test দিতে  পারেন। কোচিং এর ধরন অনুযায়ি আপনার খরচ পরবে ৫০০-১২০০ টাকা।যাদের বেসিক ভালো লোয়ার কোচিং এ ভর্তি হলে তাদের লাভের চেয়ে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি  ।

তবে ইংরেজি তে বেসিক ভালো না হলে হাজারটা কোচিং করেও আপনার লাভ হবে না। সেজন্য আপনাকে ইংরেজির  ভিত তা পাকাপোক্ত করতে হবে। এর জন্য যা যা করতে  পারেন-

১। SSC এবং HSC  এর গ্রামার গুলো সম্পূর্ণ ভাবে আয়ত্ত করুন। কোন টপিক বাদ দিলে  চলবে না।

২। রিডিং ভালো করার জন্য বেশি বেশী ইংরেজি পরুন। যতো বেশি ইংরেজি পরবেন ততোই ভালো। বেশি বেশি ইংরেজি বই পরুন। পরার সময় ডিকশেনারি নিয়ে বসবেন না। যদি কঠিন মনে হয় অথবা  অর্থ  বুঝতে না পারেন তবুও মাথা ঘামাবেন না। মন দিয়ে পুরো লাইন বা প্যারাটি পরে যান। পড়া শেষ হলে দেখবেন এমনি অর্থ বুঝে গেছেন। যতো বেশি বই পড়বেন ততোই ভালো।

৩।রেডিও টেলিভিশনে  ইংরেজি গান ,  প্রোগ্রাম ইত্যাদি দেখুন এবং শুনুন। ইংরেজি মুভি দেখুন বেশি বেশি। প্রয়োজনে সাব টাইটেল দিয়ে দেখুন।  আস্তে আস্তে সাব টাইটেল ছাড়াই দেখুন। বুঝার চেস্টা করুন।

৪।নিজে নিজেই ইংরেজিতে কথার বলুন,বাসার সবার সাথে ইংরেজি কথা বলুন। প্রথমে সবাই হাসা হাসি করবে। পাত্তা দেওয়ার দরকার নেই। বলতে থাকুন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিদেশী বন্ধুদের সাথে বেশি বেশি চ্যাট করুন।

৫।রাইটিং এ খুব বেশি সমস্যা হলে কিছু ভালো প্রতিষ্ঠানে শর্টকাট কোর্স করে নিতে পারেন। এক্ষেত্রে ঢাবির ইংরেজি বিভাগে কোর্স করতে পারেন ।

প্রস্তুতির আগে যা যা জানা প্রয়োজনঃ

আইএলটিএস দেওয়ার আগে জেনে নিন পরিক্ষার ফরম্যাট, কত মার্কস পেতে হবে ,কতো পেলে কতো ব্যান্ড হবে। সাধারনত প্রতিটি বিভাগে ৪০ এ ৩0 এর উপরে পেলে ৭ ব্যান্ড আসবে। সেক্ষেত্রে জেনে নিন আপনাকে কতো ব্যান্ড স্কোর করতে হবে। টার্গেট ঠিক করে সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিতে থাকুন।

রেজিস্ট্রেশন গাইডলাইনঃ

বাংলাদেশে আইএলটিএসের অন্যতম প্রতিষ্ঠান হলো ব্রিটিশ কাউন্সিল। আমাদের দেশে এদের বেশ কিছু শাখা আছ। পরিক্ষা দেওয়ার জন্য প্রথমেই রেজিস্ট্রেশনের প্রয়োজন পরবে। সেক্ষেত্রে নিজে নিজেই অনলাইনে  রেজিস্ট্রেশনের কাজ করে ফেলুন। আপনার অভিজ্ঞতাও বাড়বে।  আর বর্তমানে রেজিস্ট্রেশন ফি ১৪,৫০০ টাকা।

নির্দেশিকা অনুযায়ী ধাপে  ধাপে রেজিস্ট্রেশনের কাজ সেরে ফেলুন।কনফার্ম হলে পেইজটি প্রিন্ট করে  ফেলুন । এবার প্রয়োজনীয় টাকা আর দরকারি কাগজ পত্র জমা দিয়ে ফেলুন। কিছুদিনের মধ্যেই ব্রিটিশ কাউন্সিল থেকে ইমেইল অথবা এসএমএসের মাধ্যমে আপনার পরিক্ষার স্থান ও সময়সূচী জানিয়ে দেওয়া হবে।  সাথে যে একটি ৬ ডিজিটের আইডি দিবে সেটা মুখস্থ করে ফেলুন।

 

Next Post

জিআরই(GRE) কি ও কেন?

জি আর ই কি? “গ্র্যাজুয়েট রেকর্ড এক্সামিনেশন (Graduate Record Examination)” –কে সংক্ষেপে বলা হয় “জি আর ই (GRE)”। এটি মূলতঃ এডুকেশনাল টেস্টিং সার্ভিস (ETS) –এর একটি রেজিস্টার্ড এডুকেশনাল ব্র্যান্ড, তাই একে লেখা হয় GRE®। আমেরিকার ভালো বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে (ব্যাচেলর ডিগ্রির পর এমএস/ পিএইচডি প্রোগ্রাম) ভর্তির জন্য জি আর ই […]