মুন্সীগঞ্জে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির নতুন সভাপতি কাদের, সম্পাদক উজ্জ্বল

follow-upnews
0 0

মুন্সীগঞ্জে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির নতুন সভাপতি হয়েছেন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার এম এ কাদের মোল্লা এবং সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন দৈনিক জনকণ্ঠের স্টাফ রিপোর্টার ও মুন্সীগঞ্জ প্রেসক্লাব সভাপতি মীর নাসিরউদ্দিন উজ্জ্বল।

মুন্সীগঞ্জ


মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শহরের মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স মিলনায়তনে জেলা কমিটি পুনর্গঠন সভায় ৫১ সদস্য বিশিষ্ট এই কমিটি গঠন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশ নেন কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক কাজী মুকুল। বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য চন্দন শীল। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির সমন্বয়কারী সাহিত্যিক দিব্যেন্দু দ্বীপ এবং সহ দপ্তর সম্পাদক শিমন বাস্কে। 

এম এ কাদের মোল্লার সভাপতিত্বে এই সভায় আরও আলোচনা করেন জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার এবং নতুন কমিটির সহসভাপতি আলী আহম্মদ বাচ্চু, নতুন কমিটির সহসভাপতি ও জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শাহিন মো. আমানুল্লাহ, জেলা মহিলা পরিষরে সভানেত্রী অ্যাডভোকেট নাছিমা আক্তার, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি সমর ঘোষ, মি. রঞ্জন, পবিত্র শংকর চ্যাটার্জী, নির্মূল কমিটির মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার সভাপতি মোঃ ফিরোজ মিয়া, খন্দকার দেলোয়ার হোসেন মিলন, শেখ মনিরুজ্জামান রিপন ও নাজমা আক্তার নিরা প্রমুখ।
প্রধান অতিথি কাজী মুকুল বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে জাগ্রত করতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। মুজিববর্ষে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের প্রচার করতে হবে— যে চার মূলনীতির ওপর ভর করে বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন করা হয়েছিল তা পূর্ণাঙ্গভাবে ফিরিয়ে আনতে হবে এবং সামাজিকভাবে তা বাস্তবায়ন করতে হবে। এজন্য তিনি তরুণ সমাজকে জাগরুক হওয়ার আহ্বান জানান। 


সূত্র এবং ছবি: সভ্যতার আলো। 

মুন্সিগঞ্জে বক্তব্য রাখছেন নির্মূল কমিটির সাধারণ সম্পাদক কাজী মুকুল

জনাব কাজী মুকুল তার বক্তব্যে সংবিধানের চার মূলনীতি, যে রাষ্ট্রভাবনা থেকে বাংলাদেশ গড়ার মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল সেটি প্রতিষ্ঠার ওপর জোর দেন। ধর্মনিরপেক্ষতা, বাঙালী জাতিয়তাবাদ, গণতন্ত্র এবং সমাজতন্ত্র -এই চার মূলনীতিতেই বাংলাদেশ, এবং এখনেই নিহীত রয়েছে বাঙালী, আদিবাসী তথা বাংলাদেশে নাগরিক হিসেবে বসবাসরত সকল মানুষের মুক্তির বার্তা।

Posted by ধর্মনিরপেক্ষ মানবিক বাংলাদেশ on Tuesday, February 4, 2020

Next Post

পাশে দাঁড়ান: শিক্ষিকার দুটি কিডনিই প্রায় অকেজো হয়ে গেছে

করুণা রাণী দাস গ্রাম: রঘুদত্তকাঠী ডাকঘর: মসনী উপজেলা: কচুয়া জেলা: বাগেরহাট। করুণা রাণী দাস, বাগেরহাট জেলার আলোকদিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক (বর্তমানে আর চাকরি করতে পারছেন না)। শিক্ষক হিসেবে এলাকায় তার সুনাম রয়েছে। অনেকদিন যাবৎ তিনি কিডনি সমস্যায় ভুগছেন। টাকা-পয়শা না থাকায় বর্তমানে তার চিকিৎসা প্রায় থেমে গিয়েছে। ডাক্তার জানিয়েছেন […]