অবশেষে দেখলাম আমার কেউ নেই

follow-upnews
0 0

গত পনেরো বছরে কারো পাশে দাঁড়াতে কখনো কার্পণ্য করিনি। পথের মানুষের পাশে দাঁড়াতে অনেক বেশি শক্তি লাগে, চরম নিঃস্বার্থ না হলে ওদের জন্য কিছু করা যায় না। কাজটি করতে হয় গোপনে, লোকে জানলে আপনাকে পাগল বলবে। তাছাড়া ওরা তো আপনার পরিচিত কেউও নয়, তাই মানসিক তৃপ্তি না পেলে আর কোনো প্রতিদান এখানে নেই।

ঐ মানসিক তৃপ্তিটুকু এবং দুর্বল হৃদয়ের কারণে ছিন্নমূল মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছি। আত্মীয় স্বজনের পাশে দাঁড়িয়েছি, তিনজন মানসিক রোগীর চিকিৎিসা করিয়েছি লাগাতার। অর্থ ব্যয় করতেও কখনো দ্বিধা করিনি, ভেবেছি— আমি পড়লে কী, মরলে কী, ওরাই তো আমার একান্ত আপনজন, আমি যেমন ছুটে যাই বিপদে পড়লে ওরাও তো ছুটে আসবে।

কিন্তু কী হয়েছে জানেন— আমি দিনে দিনে ঢোলের বায়া হয়েছি, অবশেষে আমার পাশে কেউ নেই। দিতে দিতে এমন হয়েছে না দিলে আমি এখন মন্দ। সিদ্ধান্ত নিয়েছি— আমি তাহলে মন্দই থাকি। আর ঐ মানসিক তৃপ্তিটুকু সম্বল হয়ে থাক। শুধু পথের মানুষের পাশে আছি, যাদের সত্যিই কেউ নেই, যেখান থেকে প্রাপ্তি বা প্রতিদানেরও কোনো আশা নেই।

Next Post

সাপ্তাহিক টিউটোরিয়াল: নিচের অংকগুলো চাকরির পরিক্ষার্থীদের কাজে লাগবে

১. 10% of 3000 is how much more than 5% of 3000? [৩০০০ এর ২০% ৩০০০ এর ৫% অপেক্ষা কত বেশি] সমাধান: ১০% × ৩০০০ = ৩০০ এবং ৫% × ৩০০০ = ১৫০ অতএব, পার্থক্য = ৩০০ – ১৫০ = ১৫০ ২. Which of the following is equal to 456*(72) […]