ঘরেই গরুর মাংসের কালাভুনা!

follow-upnews
0 0

উপকরনঃ
– পনে এক কেজি হাড় ছাড়া গরুর মাংস (কিউব সাইজে কাটলে ভালো দেখাবে)
– মরিচ গুড়া (ঝাল বুঝে) হাফ চামচ বা তার বেশী
– হলুদ গুড়া এক চামচ
– জিরা গুড়া হাফ চামচ
– ধনিয়া গুড়া হাফ চামচ
– এক চাচম পেঁয়াজ বাটা
– দুই চামচ রসুন বাটা
– হাফ চামচ আদা বাটা
– গরম মশলা (সামান্য দারুচিনি, কয়েকটা এলাচি)
– হাফ কাপ পেঁয়াজ কুঁচি (এটা পরে ব্যবহার করা হবে)
– কয়েকটা কাঁচা মরিচ
– পরিমান মতো লবন
– তেল (সরিষার তেল হলে নাকি আরো ভালো হয়)

* স্বাদ বাড়াতে আরো অনেক মশলা ব্যবহার করা যেতে পারে।

প্রনালীঃ


মাংস কেটে ধুয়ে পেঁয়াজ কুঁচি এবং কাঁচা মরিচ রেখে সব মশলা ও লবন তেল দিয়ে ভাল করে মাখিয়ে নিতে হবে।


এবার মাখানো মাংস হালকা আঁচে চুলায় তুলে দিতে হবে।


কিছুক্ষন পর দুই কাপ পানি দিয়ে আবারো ঢাকনা দিয়ে দিন। মাংস সিদ্ব হতে সময় লাগবে। যদি মাংস না নরম হলে তবে আবারো গরম পানি দিয়ে ঝোল বাড়িয়ে সিদ্ব করতে পারেন।


মাংস নরম হবে ও ঝোল শুকিয়ে যাবে।


মাংস অনেকটা এমন হয়ে যাবে। এবার মাংস সরিয়ে রাখুন।


অন্য একটা কড়াইতে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুঁচি ও কয়েকটা কাঁচা মরিচ ভাঁজতে থাকুন, সোনালী রং নেমে আসবে।


এবার সেই কড়াইতে গরুর মাংস দিয়ে ভাঁজতে থাকুন। হালকা আঁচে।


খুন্তি দিয়ে ভাল করে নাড়ুন,  পুড়ে যাবে না কিন্তু ভাজিতে রং কালো হতে থাকবে। এই সময় চুলা ছেড়ে যাবেন না। কাছেই থাকুন এবং নাড়ান।


ফাইন্যাল লবণ দেখুন। লাগলে ছিটিয়ে দিন, না লাগলে ওকে বলুন।


এই নিন কালা ভূনা, পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত। দেখুন কত সহজ! তবে সময় অন্য রান্নার তুলনায় একটু বেশী লাগবে, কথা সত্য।


কালা ভুনার স্বাদ আরো বেড়ে যাবে যদি খাঁটি সরিষার তেল ব্যবহার করেন, কথাটা আমার না প্রত্রিকায় পড়া একজন প্রফেশন্যাল বাবুর্চি ভাইয়ের কথা।

Next Post

বলাই দাসের কবিতা

রবী উদিল যে রবী, এই বিশ্ব গগনে পঁচিশে বৈশাখ শ্রী দেবেন্দ্র নন্দনে, নোবেলজয়ী হলে তুমি প্রকাশিয়ে গীতাঞ্জলী নমি তোমারে শ্রদ্ধাভরে করপুটে অঞ্জলী।   চেয়েছ স্বাধীনতা চেয়েছ বিশ্বশান্তি করেছ নিজকর্ম দেহে নেই ক্লান্তি, বিশ্বসাহিত্যের মহাসচিব বাড়ায়েছ তব হাত আমরা কিন্তু ভুলিনি তোমায়, আজও রবীন্দ্রনাথ।   আকাশ জুড়ে মেঘ করিল, হঠাৎ কাঁদল […]