দেশে দেশে বইমেলা

follow-upnews
0 0

অমর একুশে গ্রন্থমেলা :প্রতি বছর পুরো ফেব্রুয়ারি মাস জুড়ে এই মেলা অনুষ্ঠিত হয় বাঙলা একাডেমি প্রাঙ্গনে। ২০১৪ সাল থেকে মেলার স্থান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সম্প্রসারিত হয়েছে।
এই মেলার ইতিহাস স্বাধীন বাংলাদেশের মতোই প্রাচীন। যতদূর জানা যায়, ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দের ৮ ফেব্রুয়ারি তারিখে চিত্তরঞ্জন সাহা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন বর্ধমান হাউজ প্রাঙ্গনে বটতলায় এক টুকরো চটের ওপর কলকাতা থেকে আনা ৩২টি বই সাজিয়ে বইমেলার গোড়াপত্তন করেন। এই ৩২টি বই ছিলো চিত্তরঞ্জন সাহা প্রতিষ্ঠিত স্বাধীন বাংলা সাহিত্য পরিষদ (বর্তমান মুক্তধারা প্রকাশনী) থেকে প্রকাশিত বাংলাদেশী শরণার্থী লেখকদের লেখা বই। এই বইগুলো স্বাধীন বাংলাদেশের প্রকাশনা শিল্পের প্রথম অবদান।
ফ্রাঙ্কফুর্ট বুক ফেয়ার : পঞ্চদশ শতকে জোহানেজ গুটেবার্গের ছাপাখানা আবিস্কার হওয়ার প্রায় সাথে সাথেই ফ্রাঙ্কফুর্টের কাছে মেনজ শহরে স্থানীয় পুস্তক ব্যবসায়ীরা একটি বই মেলার আয়োজন করে। পাঁচশো বছরের পুরনো এবং ঐতিহ্যবাহী এ বইমেলাটি বসে প্রতি বছর অক্টোবরের মাঝামাঝি ফ্রাঙ্কফুর্ট শহরে।
কলকাতা পুস্তক মেলা : কলকাতা পুস্তক মেলার আলাদা একটি বৈশিষ্ট রয়েছে। এখানে শুধুমাত্র বই বিক্রেতা এবং প্রকাশকদের মধ্যে কেনাবেঁচা হয়। সেদিক থেকে এটি পৃথিবীর সর্ববৃহৎ অবাণিজ্যিক বইমেলা।

Next Post

বই মেলা জমে উঠেছে বেশ

গত শুক্রবার, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ বইমেলায় যথেষ্ট ভিড় দেখা গেছে। বাঙলা একাডেমি থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান সর্বত্র ছিল মানুষের আনাগোনা। অনেকের হাতে দেখা গেছে বইয়ের প্যাকেট। বইমেলায় এবারই প্রথম স্টল নিয়ে এসেছেন দিকদর্শন প্রকাশনীর ব্যবস্থাপনা পরিচালক রতন চন্দ্র পাল। দিকদর্শন একাডেমিক বই প্রকাশ করে থাকে। তাঁর সৃজণশীল প্রকাশনীটির নাম গ্রন্থ কুটির। […]